কেরলের কোট্টায়াম জেলায় ১৯৫১ সালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, অবসরপ্রাপ্ত এই আইএএস অফিসার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন ব্যাঙ্ককর্মী হিসেবে। সেই সময় কলকাতায় চাকরি করতেন কেরলের কোট্টায়ামের এই বাসিন্দা। পশ্চিমবঙ্গের নতুন রাজ্যপাল জানান, কলকাতা তাঁর প্রিয় এবং ভাল লাগার শহর। এমনকি, রসগোল্লা খেতে ভালবাসেন তিনি।
বাংলার কথা বলতে গিয়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। সিভি আনন্দ জানান, নেতাজির প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার কারণেই বোস পদবি ব্যবহার করেন তিনি ও তাঁর পরিবার। তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার পর কি রাজভবন ও নবান্নের সমীকরণ বদলাবে? জবাবে তিনি জানান, সবার নিজের কাজের ধরন আলাদা।
advertisement
আরও পড়ুন : কলকাতার আকাশে ‘তিমি’! বিমানটিকে দেখতে ভিড় উপচে পড়ল বিমানবন্দরে
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে নতুন রাজ্যপালের মন্তব্য, নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি শ্রদ্ধার সম্পর্ক রেখেই কাজ করবেন তিনি। জগদীপ ধনখড় রাজ্যপাল থাকার সময় রাজ্য সরকারের সঙ্গে রাজভবনের সংঘাত ছিল তুঙ্গে। তিনি উপরাষ্ট্রপতি হওয়ায় বাংলার অতিরিক্ত দায়িত্ব সামলাছিলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল লা গণেশন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ১৯৭৭ ব্যাচের আইএএস অফিসার এবং অবসপ্রাপ্ত আমলা সিভি আনন্দ বোসকে বাংলার রাজ্যপাল নিয়োগ করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।
আরও পড়ুন : ‘বাচ্চা ছেলে যেন, সব মনে করিয়ে দিতে হবে’, প্রিন্সেপ ঘাট রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে তোপ মমতার
ইতিমধ্যেই তাঁর দিল্লির বাসভবনে গিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রেসিডেন্ট কমিশনার। নিজেই সেকথা জানিয়েছেন তিনি। তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার পর রাজ্যপাল এবং রাজ্য সরকারের নতুন সমীকরণ তৈরি হবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।