ইতিমধ্যেই পুলিশ বাহিনী গিয়ে ওই এলাকা খতিয়ে দেখছে। কীভাবে ওখানে বিস্ফোরক এল, কে বা কারা রাখল, বিস্ফোরণের জন্য কী ব্যবহার করা হয়েছে, সমস্ত দিকই খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু ব্যাটারি উদ্ধার করেছে তাঁরা। বিস্ফোরণের আওয়াজও যথেষ্ট ছিল বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: ৬ দিনের 'অগ্নিপরীক্ষা'য় সাফল্য, বাঘ ধরার পুরস্কার ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
advertisement
প্রসঙ্গত, চলতি বছর বর্ধমানে ঘটেছিল এমনই একটি বিস্ফোরণ। গত মার্চ মাসে বর্ধমানের রসিকপুরে বোমা বিস্ফোরণে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। গুরুতর জখম হয়েছিল আরও এক শিশু। মাটি নিয়ে খেলা করছিল তারা। সেই সময় বল ভেবে বোমা হাতে তুলে নিয়েছিল তারা। সেটি নাড়াচাড়ার সময়ই বোমা ফেটে গেলে ঘটনাস্থলেই সেখ আফরোজ নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। সেখ ইব্রাহিম নামে আরও এক শিশু এই ঘটনায় গুরুতর জখম হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ওমিক্রন রিপোর্ট নয়, হাসপাতালে ভর্তি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের নজর 'এই' একটি ক্ষেত্রেই
সেই বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় জোর রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়ে গিয়েছিল বাংলার ভোট আবহে। বামেদের দাবি ছিল, ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ের জন্যই বোমা মজুত করা হয়েছিল। সেই বোমা ফেটে মৃত্যু হয়েছে এক শিশুর। বিজেপির আবার অভিযোগ ছিল, শাসকদল হিংসার আশ্রয় নিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখতে চাইছে। এই ঘটনা তারই জের। অন্যদিকে, তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ ছিল, রাজ্যকে হেয় প্রতিপন্ন করার পাশাপাশি এখানকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পরিবেশ নষ্ট করার জন্য চক্রান্ত হয়ে থাকতে পারে।
