পরিবারের দাবি, ওই যুবক বিজেপি কর্মী ছিলেন। পরিবার এই ঘটনায় খুনের অভিযোগ করেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে চিত্পুর থানার পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ, বিধানসভা নির্বাচনের পর হুমকি দেওয়া হয় বিজেপি যুব মোর্চার ওই নেতাকে। পরিবার ও স্থানীয়দের দাবি, পরিকল্পনা করেF হত্যা করা হয়েছে অর্জুনকে।
শুক্রবারই তাঁর অমিত শাহকে অভ্যর্থনা জানাতে পৌঁছনোর কথা ছিল। কাশীপুরে দেহ উদ্ধারে গিয়ে বাধার মুখে পড়ল পুলিশ। ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয়রা। পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগানও দেন তাঁরা। কিছুতেই অর্জুনের দেহ নিয়ে যেতে দেওয়া হবে না বলে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে এলাকাবাসী। এই মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়।
advertisement
আরও পড়ুন: অসুস্থ তাই দলীয় বৈঠকে অনুপস্থিত অনুব্রত মণ্ডল
শুক্রবার সকালে টালা ব্রিজ সংলগ্ন রেল কলোনিতে একটি পুরনো রেল কোয়ার্টারে বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় চিৎপুর থানায়। ঘটনাস্থলে আসে লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগের সায়েন্টিফিক উইং। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন বিজেপি নেতা তথা উত্তর কলকাতার সভাপতি কল্যাণ চৌবে। বিক্ষোভ সামলানোর চেষ্টা করেন পুলিশ কর্তারা।
আরও পড়ুন: পছন্দ হল দলীয় অফিস, আগামী দিনে এই অফিসও থাকতে পারে, জল্পনা দলনেত্রীর কথায়
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকালই বেতন পেয়ে ঘরে ফেরেন অর্জুন। পরে বাইরে বের হন। কিন্তু, গভীর রাত পর্যন্ত ফেরেননি। বার বার ফোন করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। এরপর আজ দেহ উদ্ধার হয়। এই পরিস্থিতিতে ঘটনায় সিআইডি তদন্তের দাবি উঠেছে।