ভোট প্রচারে গিয়ে দেখা গেল সর্ব ধর্মের মানুষ এগিয়ে আসছেন সুনিতা দেবীর দিকে।এলাকায় তার পরিচিতি প্রতিটি মানুষের মধ্যে।অনেকেই বললেন মাঝরাত থেকে ভরদুপুর যখনই দেখা যায়,তখনই সুনিতা দেবী সশরীরে হাজির হন। ১৯৯৫ সালে প্রথম জিতেছিলেন সুনিতা ঝাওয়ার। তখনো বিজেপির প্রতিকে জিতে ছিলেন।এটা ২০২১। যদি এবার যেতেন,তাহলে এই নিয়ে মোট ছয়বার তিনি কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হবেন।
advertisement
আরও পড়ুন: শক্তি হারিয়েও কতটা মারাত্মক জাওয়াদ? কী ঘটতে চলেছে বাংলায়?
সুনিতা দেবী বললেন, পঞ্চায়েত কিংবা পৌরসভা, দুটিতেই মানুষ স্থানীয় প্রতিনিধিকে পছন্দ মত বাছেন।ওয়ার্ডের স্থানীয় প্রশাসন চালানোর জন্য প্রতিটি মানুষের পরিচিত হন প্রার্থীরা। যার ফলে নির্বাচকরা সঠিক নির্বাচনের মাধ্যমে তাকে জেতান। সুনিতা ঝাওয়ার এবারও জিতবেন।সেই আত্মবিশ্বাস রেখেই সকাল থেকে বিকেল তার ভোট প্রচার সারছেন।
আরও পড়ুন: মনোনয়ন প্রত্যাহার দুই প্রার্থীর, কলকাতার দুই ওয়ার্ডে লড়তেই পারবে না বিজেপি!
অনেকে বললেন মহাত্মা গান্ধী রোডে তাঁর অফিস রয়েছে।সেই অফিসে বেলা একটা থেকে চারটে, প্রতিদিন তিনি বসেন।যদি কোন কারণে তিনি না থেকে থাকেন। প্রয়োজনের কাগজ কিংবা কিছু দিয়ে চলে এলে,পরের দিন গিয়ে দেখতে পান,সে কাজ হয়ে গেছে। ২৫ বছরের কাউন্সিলর সুনিতা ঝাওয়ার এবারও পায়ে পায়ে এগোচ্ছেন সামনের দিকে।সন্ধ্যায়,তিনি শুধু দুজনকে সঙ্গে নিয়ে যখন এসে দাঁড়ালেন।তার পরে দেখা গেল,একে একে রবীন্দ্র সরণির দোকান থেকে বেরিয়ে এসে সবাই তার পাশে দাঁড়িয়ে পড়লেন। আস্তে আস্তে মিছিলের মতই হয়ে গেল সব।সামনে সুনিতাকে রেখে সবাই স্লোগান দিতে থাকলেন।আর জেতানোর অঙ্গীকার করতে থাকলেন।