‘অহেতুক সভার অনুমতি নিয়ে বিষয়টিকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে রাজ্য। রাজনৈতিক রং চড়ানোর সুযোগ করে দিচ্ছে। পরোক্ষে সভাকে জনপ্রিয় করা হচ্ছে। ১০০০০ জমায়েত কথা থাকলে, পুলিশের এমন পদক্ষেপে ১ লক্ষ জমায়েত হয়ে যাবে মনে হচ্ছে। সকলের সমান অধিকার রয়েছে। ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমস্ত সভা শহরে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলে রাজ্যের আপিল মামলার আবেদন বিবেচনা করবে আদালত।’, মন্তব্য প্রধান বিচারপতি টি এস শিবাজ্ঞনম-এর।
advertisement
আরও পড়ুন: পাহাড়ের খাঁজে ওটা কী প্রাণী? চেনে না কেউ, হার মানল বন দফতরও! তাহলে কি…
সোমবার ২৯ নভেম্বর বিজেপির শাহি সভার শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। শর্ত বা বিধিনিষেধ কী হবে তা রাজ্যকে অবস্থান আকারে জানাতে বলে ২২ নভেম্বর। সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশে ক্ষুব্ধ হয় রাজ্য। প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চে আপিল মামলা করে রাজ্য। সেই মামলা খারিজ করে দিল হাইকোর্ট প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ।
আরও পড়ুন: ‘সবাই SSKM যাচ্ছেন, আপনি যাবেন না?’ প্রশ্ন শুনেই চমকে ওঠা উত্তর পার্থর! কাকে নিশানা?
আগামী ২৯ নভেম্বর ধর্মতলায় সভার আয়োজন করছে বঙ্গ–বিজেপি। এখানে আসার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। কিন্তু আইনি জট অব্যহত ছিল। সিঙ্গল বেঞ্চ বিজেপিকে সভা করার অনুমতি দিলেও তাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার। প্রথমে সেই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল ২৮ নভেম্বর। আর তাকে ঘিরেই বিজেপির সভায় অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। এই অবস্থায় শুনানির দিনক্ষণ এগিয়ে আনা হয়। সেই মামলার শুনানিতেই এবার সভার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।