আরও পড়ুন: ভোটারদের প্রভাবিত করছে বিরোধীরা, চলছে সস্তার রাজনীতি : কুণাল ঘোষ
একের পর এক পুরসভা এলাকায় নির্বাচন চলাকালীন ইভিএম ভাঙার অভিযোগ উঠেছে বিজেপি প্রার্থী বা কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে (West Bengal Municipal Elections)৷ ফলে পুরভোটে ইভিএম ভাঙাই বিজেপি-র নতুন কৌশল কি না, সেই প্রশ্ন উঠছে৷ ইভিএম ভাঙার অভিযোগে ইতিমধ্যেই বারাসত এবং বসিরহাটে দুই বিজেপি প্রার্থীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ বিজেপির দাবি ছিল ভোটে নিয়ম মানা হচ্ছে না। জেলায় জেলায় সন্ত্রাস চালাচ্ছে তৃণমূল।
advertisement
আরও পড়ুন: নিজের গড়েই ভোট দিতে পারলেন না অর্জুন সিং! অশান্তি নয়, কারণ লুকিয়ে পরিবারের অন্দরে
এর পাল্টা দিতে ছাড়েনি তৃণমূল। রাজনৈতিক নেতারা ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছে, অভিযোগ তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষের (TMC Spokesperson Kunal Ghosh)। "পুরভোট চলছে বিভিন্ন প্রান্তে। নির্দিষ্টভাবে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণ ভোটই হয়েছে। হার নিশ্চিত জেনে ইভিএম ভেঙেছে বিজেপি। প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির দিলীপ ঘোষ ও অর্জুন সিংয়ের বিরুদ্ধে।" জানিয়েছেন কুণাল (TMC Spokesperson Kunal Ghosh) ।
ধর্মঘট ঘোষণার পর পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়জানিয়েছেন, "এত প্ররোচনা থাকা সত্ত্বেও উৎসাহ, উদ্দীপনার সঙ্গে ৭৯% বেশি ভোট দান হয়েছে। বিরোধী নেতারা ১০৮ পুরসভায় পরিকল্পনা মাফিক এই সব করেছেন।মানুষ নিজের ভোট নিজে দিয়েছেন। দু'একটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটেছে। যার দায় নিতে হবে বিজেপিকে। যাদের ক্ষমতা নেই তারা বনধ্ ডাকছে। আসলে এটাও চক্রান্ত। ঠান্ডা ঘরে বসে বনধ্ ডেকে বাংলাকে কলুষিত করা হচ্ছে।"