বাংলার বাড়ি প্রকল্পে প্রথম কিস্তির ৬০ হাজার টাকা দেওয়ার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই প্রায় শেষ পর্যায়ে। লিনটন পর্যন্ত কাজ করার কথা প্রথম পর্যায়ে টাকায় বলা হয়েছিল পঞ্চায়েত দফতরের পক্ষ থেকে।
আরও পড়ুন: ফের গুলেইন বারির থাবা বাংলায়! আরজি করে মৃত্যু তরুণের, গুলেন বারি থেকে বদলে গেল সারা শরীর
advertisement
সেক্ষেত্রে কেউ যদি সম্পূর্ণ বাড়ি শেষ করতে চায় তাহলে তাতে কোন বাধা নেই। দ্বিতীয় কিস্তির টাকা যখন দেওয়া হবে তখন তারা পেয়ে যাবেন। রাজ্য পঞ্চায়েত দফতরের পক্ষ থেকে এই নির্দেশই জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২০৩২ সাল, এক বিস্ফোরণে ধ্বংস হবে কলকাতা! নাসা কেন এত চিন্তায়, বড় কারণ
প্রসঙ্গত, গত বছর ১৮ ডিসেম্বর নবান্ন সভাঘর থেকে এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই অনুষ্ঠানে প্রতিটি জেলা থেকে দুজন করে উপভোক্তাকে প্রথম কিস্তির ৬০ হাজার টাকা তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠান সূচনার সঙ্গে সঙ্গেই, ওই দিন বিকেল থেকেই উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো শুরু হয়ে যায়। এরপর ওই সপ্তাহেই বহু উপভোক্তার অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকতে শুরু করে । এছাড়াও, বিভিন্ন সময়ে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে যাদের মাটির বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদেরও টাকা দেওয়া হয় বলে জানানো হয়েছিল নবান্ন সূত্রে।
এই প্রসঙ্গে, পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার জানিয়েছিলেন, মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরেই আমরা টাকা দেব। আবাসের তালিকায় যোগ্য উপভোক্তাদের পাশাপাশি প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী ও যারা অভিযোগ জানিয়েছিলেন তারাও পাবেন। তারাও এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে মোট সংখ্যা ১২ লক্ষ হয়েছে।