২০৩২ সাল, এক বিস্ফোরণে ধ্বংস হবে কলকাতা! নাসা কেন এত চিন্তায়, বড় কারণ

Last Updated:
Asteroid ‘2024 YR-4’- নাসার হিসেব বলছে, ২০৩২ সালের ২২ ডিসেম্বর আছড়ে পড়তে পারে ওই গ্রহাণু। ১৮ ফেব্রুয়ারি নাসার জেট প্রপালসান ল্যাবরেটরি এই নিয়ে প্রথম রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনে। তার পর থেকেই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে।
1/6
২০৩২ সাল, হঠাৎ এক ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণে লন্ডভন্ড হয়ে গেল শহর কলকাতা! ভাবলেই গা শিউরে উঠছে, তাই তো! তবে নাসা যা তথ্য দিচ্ছে, তাতে ভয়ের কারণ রয়েছে যথেষ্ট।
২০৩২ সাল, হঠাৎ এক ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণে লন্ডভন্ড হয়ে গেল শহর কলকাতা! ভাবলেই গা শিউরে উঠছে, তাই তো! তবে নাসা যা তথ্য দিচ্ছে, তাতে ভয়ের কারণ রয়েছে যথেষ্ট।
advertisement
2/6
‘2024 YR-4’ নামের এক গ্রহাণুর গতিপথ মিশে যেতে পারে পৃথিবীর গতিপথের সঙ্গে। ৭ বছর পর, অর্থাৎ ২০৩২ সালে সেই গ্রহাণুর জন্য বড় বিপদে পড়তে পারে ভারতের দুটি শহর কলকাতা ও মুম্বই। নাসা-র রিপোর্ট বলছে এমনই।
‘2024 YR-4’ নামের এক গ্রহাণুর গতিপথ মিশে যেতে পারে পৃথিবীর গতিপথের সঙ্গে। ৭ বছর পর, অর্থাৎ ২০৩২ সালে সেই গ্রহাণুর জন্য বড় বিপদে পড়তে পারে ভারতের দুটি শহর কলকাতা ও মুম্বই। নাসা-র রিপোর্ট বলছে এমনই।
advertisement
3/6
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র নাসা সেই গ্রহাণুর গতিপথ হিসেব করে পৃথিবীর বুকে একটি রিস্ক করিডর তৈরি করেছে। আর সেই রিস্ক করিডরে নাম রয়েছে কলকাতার। ভয়ের কারণ সেখানেই।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র নাসা সেই গ্রহাণুর গতিপথ হিসেব করে পৃথিবীর বুকে একটি রিস্ক করিডর তৈরি করেছে। আর সেই রিস্ক করিডরে নাম রয়েছে কলকাতার। ভয়ের কারণ সেখানেই।
advertisement
4/6
এখন প্রশ্ন হল এই রিস্ক করিডর আসলে কী! রিস্ক করিডর একটি কাল্পনিক রেখা। গ্রহাণুর পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হলে সেটি যে যে জায়গায় পড়ার ঝুঁকি থাকে, সেই স্থানগুলিকে একটি কাল্পনিক রেখা দিয়ে জুড়ে দেওয়া হয়। এই সম্পূর্ণ রেখাটি রিস্ক করিডর। ‘2024 YR-4’ গ্রহাণুর রিস্ক করিডরে ভারতের দুটি শহর রয়েছে- মুম্বই ও কলকাতা।
এখন প্রশ্ন হল এই রিস্ক করিডর আসলে কী! রিস্ক করিডর একটি কাল্পনিক রেখা। গ্রহাণুর পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হলে সেটি যে যে জায়গায় পড়ার ঝুঁকি থাকে, সেই স্থানগুলিকে একটি কাল্পনিক রেখা দিয়ে জুড়ে দেওয়া হয়। এই সম্পূর্ণ রেখাটি রিস্ক করিডর। ‘2024 YR-4’ গ্রহাণুর রিস্ক করিডরে ভারতের দুটি শহর রয়েছে- মুম্বই ও কলকাতা।
advertisement
5/6
নাসার হিসেব বলছে, ২০৩২ সালের ২২ ডিসেম্বর আছড়ে পড়তে পারে ওই গ্রহাণু।  ১৮ ফেব্রুয়ারি নাসার জেট প্রপালসান ল্যাবরেটরি এই নিয়ে প্রথম রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনে। তার পর থেকেই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে।
নাসার হিসেব বলছে, ২০৩২ সালের ২২ ডিসেম্বর আছড়ে পড়তে পারে ওই গ্রহাণু। ১৮ ফেব্রুয়ারি নাসার জেট প্রপালসান ল্যাবরেটরি এই নিয়ে প্রথম রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনে। তার পর থেকেই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে।
advertisement
6/6
প্রথমে ৩.১ শতাংশ ইমপ্যাক্ট প্রোবাবিলিটি-র কথা জানায় নাসা। ইমপ্যাক্ট প্রোবাবিলিটি অর্থাৎ ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাব্য ঝুঁকি। তবে পরদিন অর্থাৎ ১৯ ফেব্রুয়ারি সেই আশঙ্কা কমিয়ে ১.৫ শতাংশ করে নাসা। তবে নাসা জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এটাই সব থেকে বেশি ইমপ্যাক্ট প্রোবাবিলিটি।
প্রথমে ৩.১ শতাংশ ইমপ্যাক্ট প্রোবাবিলিটি-র কথা জানায় নাসা। ইমপ্যাক্ট প্রোবাবিলিটি অর্থাৎ ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাব্য ঝুঁকি। তবে পরদিন অর্থাৎ ১৯ ফেব্রুয়ারি সেই আশঙ্কা কমিয়ে ১.৫ শতাংশ করে নাসা। তবে নাসা জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এটাই সব থেকে বেশি ইমপ্যাক্ট প্রোবাবিলিটি।
advertisement
advertisement
advertisement