TRENDING:

Kolkata Book Fair 2024: বইমেলায় পালিত হল 'বাংলাদেশ দিবস'

Last Updated:

গোটা দিনটি মেলা প্রাঙ্গণে পালিত হল ‘বাংলাদেশ দিবস’। উপচে পড়ল সাধারণ মানুষের ভিড়

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
উত্তর ২৪ পরগনা: চলছে ৪৭ তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা। সেখানেই একেবারে অন্যভাবে বাংলাদেশকে খুঁজে পাচ্ছেন বঙ্গের সাহিত্য অনুরাগীরা। কারণ গোটা দিনটি মেলা প্রাঙ্গণে পালিত হল ‘বাংলাদেশ দিবস’ হিসাবে।
কলকাতা বইমেলা
কলকাতা বইমেলা
advertisement

আরও পড়ুন: রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের তৈরি মন্দিরে ধুমধাম করে রাম পুজো

‘সাহিত্য, সংস্কৃতি ও শিল্পের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন দুই বাংলার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। ছিলেন বাংলার বিশিষ্ট কবি ও পশ্চিমবঙ্গ কবিতা অ্যাকাডেমির চেয়ারম্যান সুবোধ সরকার, কলকাতা পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের সভাপতি ত্রিবিদ চট্টোপাধ্যায়, বাংলাদেশের প্রখ্যাত শিল্পী রেজোওয়ানা চৌধুরী বন্যা সহ বিশিষ্ট নাট্যকর্মী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব খলিল আহমদ।

advertisement

এবছর কলকাতা বইমেলার বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নের থিম করা হয়েছে ইউনেস্কো ঘোষিত প্রতিবেশী দেশের ঐতিহ্যের রিক্সাকে তুলে ধরে। প্যাভিলিয়নে স্থান পেয়েছে ৪৫ টি স্টল। যেখানে বাংলাদেশের সাহিত্যচর্চা নানা রসদ মজুত রয়েছে। এদিন কলকাতা বইমেলায় আসা মানুষদের বাড়তি ভিড় লক্ষ্য করা গেল বাংলাদেশের প্যাভিলিয়নে। কেউ ঘুরে দেখলেন বই, কেউ সংগ্রহ করলেন পছন্দ অনুযায়ী। বাংলাদেশ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা সহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছিল এদিন। কবি সুবোধ সরকার বলেন, বাংলাদেশ ছাড়া বাঙালির বইমেলা হতে পারে না। কলকাতা বইমেলা মানেই বাঙালির প্রধান উৎসব। যাদের রাষ্ট্রভাষা বাংলা। সেই দেশের সঙ্গে আমাদের অন্তরের সম্পর্ক। কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ বহু বছর ধরে সাফল্যের সঙ্গে অংশ নিচ্ছে। এর একটাই কারণ, দু’পারের বাঙালির অসীম ভালোবাসা রয়েছে বাংলা বইয়ের প্রতি। যা কোন‌ওদিন মুছে যাবে না। যেমন মুছে যাবে না বাংলা ভাষা। তেমনই মুছে যাবে না দুই বাংলার সম্প্রীতি।

advertisement

View More

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় বলেন, সাহিত্য সংযোগের মাধ্যম হতে পারে বই। এই সংযোগ তখনই মধুর হবে যখন বইয়ের আদান-প্রদান হবে। আমরা চাই বইয়ের আদান-প্রদান হোক। শিল্পী রেজোওয়ানা বন্যা চৌধুরী বলেন, কলকাতায় এসে কখনই মনে হয়নি অন্য দেশে এসেছি। আমার ভাল সময়, সুখের সময় কেটেছে এই বাংলায়। এক ভাষায় কথা বলে, আনন্দ, দুঃখ সব কিছুই এক। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দূরত্ব কমছে। সেতু বন্ধন জোরালো হয়েছে। ইন্টারনেটের কারণে দূরত্ব বলে কিছু নেই। সব মিলিয়ে এদিন কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশকে নিয়ে ছিল বাড়তি উন্মাদনা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

রুদ্রনারায়ণ রায়

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Kolkata Book Fair 2024: বইমেলায় পালিত হল 'বাংলাদেশ দিবস'
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল