গরম পড়তেই অনেকের মুখে মাস্ক উধাও। কারও গলায় ঝুলছে, কারও থুতনিতে। আবার কারও বা মুখে কেন পকেটেও মাস্ক নেই। নেই স্যানিটাইজারের বালাই। যার ফলে চিকিৎসক মহল আতঙ্কিত। যে কোনও মুহূর্তে করোনা সেই ভয়াবহ রূপ আবারও ফিরতে পারে। আর তাই এখন থেকে সচেতন না হলে মুশকিল। করোনায় প্রাণ গেছে বহু মানুষের। আর তাই করোনাকে রুখতে গিয়ে লকডাউন থেকে শুরু থেকে কড়া বিধি নিষেধ করতে হয়েছিল। কিন্তু এ রাজ্যে আপাতত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও যে কোনও মুহূর্তে করোনা চোখ রাঙানি চিত্রটা বদলে দিতে পারে। আর তাই চিকিৎসক অজয় মিস্ত্রি নিজেই নেমে পড়েছেন রাস্তায়।
advertisement
আরও পড়ুন: ছোট্ট দরশিলকে দেখলে এখন চিনতে পারবেন না, অভিনেতার পছন্দ কোন নায়িকাকে?
অজয় বাবু জানান, " করোনা দিল্লী সহ বিভিন্ন জায়গায় বাড়ছে। যে কোনও মুহূর্তে এ রাজ্য আছড়ে পড়তে পারে করোনার ভয়াবহ রূপ। তাই সুন্দরবন থেকে কলকাতা রানীকুঠি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে বুধবার পৌঁছে গিয়েছি আমরা। শিশুদের ছাত্রীদের অভিভাবকদের সকলকে করোনা সম্পর্কে সচেতনত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। মাস্ক পড়া বাধ্যতামূলক, সঙ্গে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখা প্রয়োজন। তবেই করোনাকে রোখা যাবে। "
আরও পড়ুন: নাচের জাদুতে মুগ্ধ ভক্তরা, জাহ্নবীর এই ভিডিও মিস করলে বড় লোকসান!
ছুটি হতেই শিশুদের হাতে ও অভিভাবকদের হাতে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করেন, দেন হ্যান্ড স্যানিটাইজার। খুদে শিশুরা অনেকেই গরমে মাস্ক খুলে ফেলেছে, কিন্তু ডাক্তারবাবুর কথায় অনেকে মাস্ক পড়ল। অভিভাবকদেরও বারবার ডাক্তার বাবু সচেতনত করেন করোনাকে রুখতে গেলে মাস্ক পড়া, স্যানিটাইজার ব্যাবহার বাধ্যতামূলক। না মানলেই করোনার গ্রাসে তলিয়ে যাবে সকলেই। তাই সাবধান হন এখন থেকেই।