প্রতিটি বিক্রেতা আইডি কার্ডে একটি অনন্য QR কোড থাকে যা স্ক্যান করে বিক্রেতার নাম, লাইসেন্সধারী, আধার নম্বর, পুলিশ যাচাইকরণের অবস্থা এবং মেডিক্যাল ফিটনেস সার্টিফিকেট-সহ বিক্রেতার বিবরণ তাৎক্ষণিকভাবে যাচাই করা যেতে পারে। শুধুমাত্র পুলিশ যাচাইকরণ এবং মেডিক্যাল ফিটনেস পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ বিক্রেতারা যাত্রীদের পরিষেবা দেওয়ার অনুমতি পাবেন। ডিউটিতে থাকাকালীন বিক্রেতাদের কমলা ট্যাগযুক্ত QR কোড আইডি কার্ডটি স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান রাখতে হবে।
advertisement
যাত্রীদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে যে, শুধুমাত্র কমলা ট্যাগযুক্ত অফিসিয়াল QR কোড আইডি কার্ড প্রদর্শনকারী বিক্রেতাদের কাছ থেকে খাবার এবং অন্যান্য জিনিসপত্র কিনুন এবং কোনও অননুমোদিত বিক্রয়ের খবর রেল কর্তৃপক্ষকে জানান। ডিভিশনের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এই উদ্যোগের ফলে ক্যাটারিং পরিষেবার মান বৃদ্ধি পাবে, উন্নত স্বাস্থ্যবিধি বজায় থাকবে এবং সমস্ত যাত্রীদের জন্য একটি নিরাপদ, আরও আরামদায়ক ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে অনেকেই আছেন যারা অন বোর্ড টিকিট কাটার সঙ্গে সঙ্গে ক্যাটারিং সার্ভিস বুকিং করে নেন। ভারতীয় রেল আগেই জানিয়েছে, খাবার অর্ডারের জন্য +91-8750001323 নম্বর দেওয়া হয়েছে।
রেলের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে যাত্রীরা অনলাইনে টিকিট কাটবেন, প্রথম তাঁদের কাছে হোয়াটসঅ্যাপ বিজনেস অ্যাকাউন্ট থেকে মেসেজ আসবে। ওই অ্যাকাউন্ট বা ফোন নম্বর ব্যবহার করেই ট্রেনের যাত্রাপথে পছন্দের রেস্তোরাঁ থেকে পছন্দের খাবার বুকিং করতে পারবেন। এর জন্যে আলাদা করে কোনও অ্যাপ ডাউনলোডের প্রয়োজন নেই। আইআরসিটিসির ই-ক্যাটারিং ওয়েবসাইট থেকেই সেই কাজটা করতে পারবেন দূরপাল্লার ট্রেনের যাত্রীরা।