ইডি সূত্রে খবর, বোলপুরের নীচুপট্টি এলাকায় দশটি জমি কেনা হয়েছিল। ২০১৪ সালের ৩০ অক্টোবর প্রথম জমি কেনা হয়েছিল অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ের নামে। ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর দ্বিতীয় জমি কেনা হয় সুকন্যার নামে। আবার তৃতীয় এবং চতুর্থ জমি কেনা হয় ২০১৪ সালের ৩ নভেম্বর সুকন্যা মন্ডলের নামে। এর পর একের পর এক জমি কিনে সেগুলির মালিক হন সুকন্যা।
advertisement
আরও পড়ুন: স্কুলে রিভলবার নিয়ে দাপাচ্ছে যুবক, সঙ্গে অ্যাসিডের বোতল! আমেরিকা নয়, মালদহের ঘটনা
ইডি-র দাবি, ৭ নভেম্বর ২০১৪ সালে পঞ্চম জমি কেনা হয় সুকন্যা মন্ডলের নামে। ২০১৪ সালে ১৪ নভেম্বর ষষ্ঠ জমি কেনা হয় সুকন্যার নামে। ২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর সপ্তম এবং অষ্টম জমি কেনা হয় অনুব্রত-কন্যার নামে। ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর সুকন্যা মন্ডলের নামে নবম জমি কেনা হয়। ২০১৬ সালের ২০ জুলাই সুকন্যা মন্ডলের নামে দশম জমি কেনা হয়। এই সমস্ত জমির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে কোনও কিছুই বলতে পারেননি সুকন্যা মণ্ডল। এরপরই ইডি তাঁকে গ্রেফতার করে।
আরও পড়ুন: মালদহের স্কুলে বন্দুকবাজের তাণ্ডবে দিল্লির 'চক্রান্ত'! গভীর ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন মমতা
তাকে অন্তত তিনবার জেরা করার জন্য় তলব করা হয়েছিল। কিন্তু বারবারই তিনি হাজিরা এড়িয়ে যাচ্ছিলেন। এদিকে ইডির কাছে সুকন্য়া সংক্রান্ত একাধিক অনিয়মের খবর আসছিল। এরপরই সুকন্যাকে তলব করা হয়েছিল। এদিন ইডির দফতরে তলব করা হয়েছিল সুকন্যাকে। তবে বার বার তিনি প্রশ্ন এড়িয়ে যেতে চাইছিলেন। যদিও শেষরক্ষা হল না।