ইডি সূত্রে দাবি, ইলামবাজার, হুগলি সহ একাধিক পশু হাট থেকে গরু সংগ্রহ করা হত। ব্যাক ডেটেড স্লিপ বানিয়ে ট্রাক বোঝাই লরি রওনা দিত মুর্শিদাবাদ। এমনকী রাস্তায় যাতে পুলিশ না ধরে তার জন্য রাখা হত টোকেন। এরপর সেই গরু মুর্শিদাবাদ জেলায় পৌঁছে গেলে চলে যেত এনামূলের ডেরাতে।
advertisement
আরও পড়ুন: সায়গলের ফোন থেকে কার সঙ্গে কথা বলতেন অনুব্রত? বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে
কোথায় রাখা হত গরু? ইডির দাবি, মুর্শিদাবাদ জেলার বাংলাদেশ সীমান্তের ৭-৮ কিলো মিটার দূরে এনামূলের সুরক্ষিত জায়গা ওমরপুরে রাখা হত। যেখানে সোনার বাংলা নামে একটি হোটেল ছিল। একদিকে পশু হাট থেকে গরু আসত সেখানে, অন্য দিকে শুল্ক দফতরের ধরা গরু কম দামে কিনে নেওয়া হত পাচারের উদ্দেশ্যে।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকায় দুর্নীতি, হাই কোর্টের বিরাট নির্দেশ! আরও এক ‘বিপর্যয়ের’ ইঙ্গিত
এনামূলের সুরক্ষিত স্থানে গরু পৌঁছে গেলে পরবর্তী পাচার কাজেও সাহায্য মিলত। নিমতিতা, খাণ্ডুয়া এবং গিরিয়া বিওপি দিয়ে নির্দিষ্ট দিনে স্থানীয় রাখালের সহযোগিতায় পাচার করা হত গরু, এমনই উল্লেখ চার্জশিটে। ব্লু-প্রিন্ট তৈরি করে রাত ১১ টা থেকে তিনটের মধ্যে চলত পাচার। দাবি ইডির।