প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সকাল প্রায় ১০টা ৩০ মিনিট থেকে ১১টার মধ্যে শুরু হয় এই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। বিবাদের সময় আচমকাই এজহার আহমেদ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে তৎক্ষণাৎ কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
advertisement
রাতের ট্রেনে সবাই যখন ঘুমে অচেতন, চালকরা কী কথা বলেন? ৯৯.৯৯% মানুষ জানেন না এই গোপন কথা!
দুপুর গড়াতেই দুঃসংবাদ—বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার পরপরই অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি।
তবে, মৃতের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে।
এজহারের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে, এবং প্রাথমিক ফরেনসিক রিপোর্ট সামনে এলেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ স্পষ্ট হবে বলে মনে করছে তদন্তকারী অফিসারেরা।
এই ঘটনায় এলাকায় স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা উত্তেজনা ছড়িয়েছে। তবে কোনও অশান্তি ছড়িয়ে পড়ার আগেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্থানীয়ভাবে গোষ্ঠী সংঘাতের কারণ নিয়েও খোঁজখবর নেওয়া শুরু হয়েছে। তদন্তের ভিত্তিতে প্রয়োজনে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে, জানিয়েছেন এক পুলিশ আধিকারিক।