মঙ্গলবার এ নিয়ে বিজেপি এবং নির্বাচন কমিশনকে ফের আক্রমণ করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে কড়া আক্রমণ করে লেখেন, ‘কেন গণতন্ত্র আমার মাতৃভূমিতে লুণ্ঠিত হচ্ছে প্রতিপদে? গতকাল রাজধানীর বুকে আমাদের ১০ জন প্রতিনিধির সঙ্গে যা ঘটল, তা গণতন্ত্রের মৃত্যু ছাড়া আর কী? দিল্লির পুলিশ কি আদৌ মানুষের সেবা করছে, নাকি তারা দিল্লির স্বৈরতন্ত্রের দলদাস হয়ে গিয়েছে?’
advertisement
অভিষেকের কথায়, ‘ ৩ অক্টোবর ২০২৩-এর পর, আজ গোটা দেশ যে মধ্যযুগীয় বর্বরতার সাক্ষী থাকল, তা দেশের জন্য লজ্জার, দেশবাসীর জন্য লজ্জার। আমাদের প্রতিনিধিরা গিয়েছিলেন মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে এবং ইডি, এনআইএ-র পক্ষপাতদুষ্ট পদক্ষেপের কথা বলতে, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাকা স্থায়ী বাড়ি তৈরী করার অনুমতি চাইতে! ধিক্কার নির্বাচন কমিশন!’
এরপরে রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়ে অভিষেক লেখেন, ‘কিন্তু মনে রাখবেন জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত তৃণমূল কংগ্রেসের সৈনিকদের কোনো জমিদারদের লেঠেলবাহিনী দিয়ে আটকানো যাবে না।কাল রাজভবনে আমরা মাননীয় রাজ্যপালকে সবিস্তারে বলেছি এবং অনুরোধ করেছি যে এই সকল বিষয়ে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়া হোক। স্বৈরাচারী বিজেপি সরকরের পতন সময়ের অপেক্ষা।’