২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে বিজেপিকে আক্রমণ করে অভিষেক বলেন, ”বিজেপিকে প্রথম বাংলাবিরোধী আমরা বলেছি। আমরা জনতার গর্জনের ডাক দিয়েছিলাম। শুধু রাজনৈতিক স্লোগান নয়। সেটাই বিজেপির আসল চরিত্র। বিজেপি বাংলার সংস্কৃতি নিয়ে তাচ্ছিল্য করে, ময়দানে জিততে না পেরে নির্লজ্জের মতো গরিব মানুষকে মারার পরিকল্পনা করে। টাকা আটকে রাখে। ওদের একটাই পরিচয়, বাংলাবিরোধী।”
advertisement
আরও পড়ুন: সব গুঞ্জনে ইতি, এরই নাম দিলীপ ঘোষ! ২১ জুলাই কোন মঞ্চে দেখা যাবে বিজেপি নেতাকে? বড় খবর দিলেন নিজেই
অভিষেকের ঝাঁঝালো আক্রমণ, ‘এখনও লড়াই অনেক বাকি আছে, উৎসব-উদ্দীপনা ধরে রাখতে হবে। যারা আজ ধর্মতলার বুকে এসে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছেন আমি মনে করি গতবারের রেকর্ডকে ছাপিয়ে গিয়েছে। বিজেপি-তৃণমূল সম্মুখ সমরে লড়াই করছে। তৃণমূল কংগ্রেসের মতো একটাও কর্মী বিজেপিতে নেই, ১০০ বছরেও থাকবে না। বিজেপির কাছে অর্থ, গদি মিডিয়া, ইডি, সিবিআই, আইটি, পেগাসাস সফটওয়্যার দিয়ে আড়ি পাতা। তারপরেও জিততে পারেনি। কারণ এমন কর্মী তাদের নেই।”
আরও পড়ুন: বিছানা থেকে উঠতে পারবেন না, চুল পড়া-মোটা হওয়া-শরীরে ব্যথা আর ব্যথা! এই ভিটামিনের ঘাটতি নেই তো?
অভিষেকের দাবি, ”২০২৪-এর ২১-এ জুলাই বলেছিলাম ২৬-এর নির্বাচনের প্রস্তুত হওয়ার কথা বলেছিলাম। জনতার গর্জন – বাংলারা বিরোধীদের বিসর্জন এটা একটা স্লোগান ছিল না, এটা ছিল বিজেপির চরিত্র উদ্ঘাটন। বাংলায় কথা বললে এত কেন গায়ের জ্বালা। আগের মাসে ডায়মন্ড হারবার থেকে বলেছিলাম, বিজেপি ৫০ পেরোবে না। আমি রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ বাণী করলে ভেবে চিন্তে করি। যে কটা ছাইপাশ পড়ে আছে। তাদের বঙ্গোপসাগরে ফেলতে হবে।”
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়