রাজ্যে প্রায় ২ হাজার ৪৫৪টি গ্রন্থাগার আছে। তার মধ্যে বেশ কিছু গ্রন্থাগার দীর্ঘদিন ধরেই কর্মীশূন্য রয়েছে। ফলে একপ্রকার বাধ্য হয়েই বন্ধ রাখতে হয়েছে গ্রামীণ গ্রন্থাগারগুলিকে। গ্রন্থাগার দফতর রাজ্যে ৭৩৮টি শূন্য পদে নিয়োগের চিন্তাভাবনা করে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের অধিকাংশ জেলায় লিখিত, কম্পিউটার ও ইন্টারভিউ শেষ হয়ে গিয়েছে।
advertisement
যদিও কিছু জেলায় এখনও ইন্টারভিউ শেষ হয়নি। তাই এখন নিয়োগ পক্রিয়ার ধাপগুলি প্রায় শেষের দিকে। মন্ত্রীর দাবি, এত সংখ্যক কর্মী নিয়োগ গ্রন্থাগার দফতরে আগে কখনও হয়নি। ফলে চলতি বছরের প্রথম মাসেই হয়ত গ্রন্থাগার দফতরের নিয়োগ পত্র পেতে চলেছেন রাজ্যের বেশ কিছু শিক্ষিত ছেলেমেয়েরা।
আরও পড়ুন: মডেল হত্যাকাণ্ডের পর এখনও নিখোঁজ দিব্য়ার দেহ! হোটেলের ভুল ঘরে তল্লাশি পুলিশের, চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
এ বার বইমেলায় ৭০টি বইয়ের দোকান বসেছে। কলকাতার নানা প্রকাশনও এসেছে। উদ্বোধনের পরে জেলাশাসক, জেলাপরিষদের সভাধিপতি স্টলগুলি ঘুরে ঘুরে দেখেন। এ বারে জেলা বইমেলার থিম ‘ভাষা শিখব, বই লিখব’। সে প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘‘বাংলা ভাষা চর্চাকে তুলে ধরর জন্য রাজ্যের প্রতিটি বইমেলায় জোর দেওয়া হয়েছে।’’
সৌভিক রায়






