অবশেষে নিজেই কোমর বেঁধে নামেন জীবন যুদ্ধে। সেই থেকেই শুরু জলপাইগুড়ি আইন কলেজ সংলগ্ন শিববাড়িতে চপ, ঘুগনির এই ক্ষুদ্র ব্যবসা। কর্মব্যস্ততার ফাঁকেই নিজের জীবন সংগ্রামের কথা বলে গেলেন সদ্য চুলে বয়সের ছাপ ফেলা সবার প্রিয় কাকিমা দীপ্তি মিত্র।সারাদিন যেভাবেই কাটুক না কেন, সন্ধ্যে নামলেই কাকিমার চপ, ঘুগনি দিয়ে সন্ধ্যের খিদে মেটাতে রোজই ছুটে আসেন আট থেকে আশি।
advertisement
আরও পড়ুন: চায়ের দোকানের পাশে পড়ে ছিল ৬০০ বছরের পুরনো কষ্টিপাথরের বুদ্ধ মূর্তি! জঙ্গল মহলে গবেষকদের ভিড়!
আরও পড়ুন:
এদের মধ্যেই এক গ্রাহক দেবব্রত রায়। তিনিও এ শহরে পেশার তাগিদে এসেছেন বছর খানেক হল। তিনি জানান, সাধ্যের মধ্যে পেট ভরা সুস্বাদু খাবার খেতে প্রায়ই চলে আসি কাকিমার কাছে। কাকিমার চপ, ঘুগনির সঙ্গে গরমে পেট ঠান্ডা রাখতে টক জল প্রসঙ্গে জানালেন, শুধু চপ বা ঘুগনি নয়, সঙ্গে টক জলও অনেকটাই কমিয়ে দেয় গরমের জ্বালা যন্ত্রণা । এভাবেই বছরের পর বছর ধরে মা’য়ের মতো স্নেহ আর ভালবাসা দিতে ক্ষুদ্র ব্যবসা করেই নিজ সন্তানকে বড় করছেন এই কাকিমা।
সুরজিৎ দে