আরও পড়ুন: ছাদে বা বাগানে জল জমে আছে? খুঁজে বার করতে গোয়েন্দার ভূমিকায় ড্রোন
জেলা কৃষি দফতরে আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে কৃষি দফতরের মুখ্য সচিব ওঙ্কার সিং মিনা জানান, সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে জেলায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কত সে ব্যাপারে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। এদিন ক্ষয়ক্ষতি প্রসঙ্গে পরিসংখ্যান তুলে ধরেন জেলা কৃষি দফতরের আধিকারিক বৃন্দাবনচন্দ্র রায়। তিনি বলেন, জেলার মধ্যে তিস্তা তীরবর্তী ময়নাগুড়ি, মালবাজার, সদর ও রাজগঞ্জ ব্লকের কিছু অংশে চাষের ক্ষতি হয়েছে। মূল ক্ষতি সবজি চাষেই হয়েছে। এক্ষেত্রে যে কৃষকরা বাংলা শস্য বিমা করেছেন তাঁরা নিয়মমাফিক ক্ষতিপূরণ পাবেন। এদিকে বিমান না থাকলেও কৃষি দফতর সংশ্লিষ্ট কৃষকদের পাশে দাঁড়াবে বলে তিনি জানান।
advertisement
রবি শস্য চাষের ঠিক আগে জলপাইগুড়ি জেলার কৃষি বলয়ে যেভাবে উত্তর সিকিমের বাঁধভাঙা জল নেমে এসে সবকিছু ভাসিয়ে দিয়েছে তাতে দুর্গাপুজোর সময় সবজি কিনতে গিয়ে আমজনতার হাতে ছেঁকা লাগতে পারে বলে ব্যবসায়ীদের ধারণা। বিষয়টি নিয়ে চিন্তায় আছেন সাধারণ ক্রেতারাও।
সুরজিৎ দে





