অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে এই বালির উত্তলনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বিভিন্ন শ্রমিকরা কারণ তারা এই বালির খাদানে কাজ করেই তাদের সংসার চলে। বন্ধ কারণে সমস্যা হচ্ছে। অবৈধভাবে নদী থেকে বালি উত্তোলন কারণে দেখা যাচ্ছে নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষজনের ধসের কারণে তাদের চাষের জমি গ্রাস করেছে নদী, সমস্যার সম্মুখীন দেখা দিচ্ছে। এর জেরে জলপাইগুড়ি সেচ দপ্তরের কাছে এসেছিল চাষীরা তাদের এই নদী ভাঙ্গন কেন্দ্র বন্ধ করবার জন্য।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বন্ধ বাগান! দীপাবলীর আগেই অন্ধকারে কয়েকশো চা শ্রমিক পরিবার!
তবে এ বিষয়ে স্থানীয় তৃনমুল পঞ্চায়েত সদস্য সনজিত কর্মকার প্রশাসনের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন। তিনি বলেন, প্রশাসন কাজ করছে আর একটু সক্রিয় হলে ভালো হয় কারণ যে হারে এই এলাকা থেকে বাল উত্তোলন করছে অবৈধ বালি ব্যবসায়ীরা তাতে পার্শ্ববর্তী এলাকার গ্রাম যে রয়েছে ধসের মুখে পড়বে সেই গ্রামগুলি। প্রশাসনের একটু নজর দেওয়া উচিত।
আরও পড়ুনঃ দীপাবলিতে তেলে নয়, জল দিয়ে জ্বলবে প্রদীপ! দেখুন ভিডিও
অন্যদিকে পরিবেশপ্রেমী বিশ্বজিৎ বাবু জানান তিনি বলেন পরিবেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে কিছু অসাধু লোকজন জন্য একদিকে গাছ কেটে বনাঞ্চল ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অন্যদিকে নদীর দিকে বেআইনিভাবে বালি উত্তোলন করে বাস্তুতন্ত্র নষ্ট হয়ে যাছে। কিছু স্থায়ী বাসিন্দারা জানান নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষ আমরা দেখেও না দেখার ভান করে থাকতে হয়। কারণ তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
Surajit Dey