জানা গিয়েছে, তিন মাস আগে নাগরাকাটা চা বাগানের ১৩ জন যুবক বেঙ্গালুরু গিয়েছিলেন একটি হোটেলে কাজ করতে। ছুটিতে যশবন্তপুর- হাওড়া এক্সপ্রেস ট্রেনে করে বাড়ি ফিরছিলেন। শুক্রবার বালেশ্বরের কাছে ট্রেন দুর্ঘটনায় সাগর খেরিয়ার মৃত্যু হয়।
advertisement
আহতদের মধ্যে আমনের চিকিৎসা চলছে কলকাতার একটি হাসপাতালে। ধরমনাথের চিকিৎসা চলছে স্থানীয় একটি হাসপাতালে। এ ঘটনায় নাগরাকাটা চা বাগানে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পরিবারের সকলেই এখন চায় সরকার যাতে আহত এবং অন্যান্যদের সুস্থ অবস্থায় ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করে।
পাশাপাশি জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ভারতে একটি প্রাইভেট সংস্থায় গাড়ি চালানোর কাজ করতেন ট্রেন দুর্ঘটনায় জখম ময়নাগুড়ির শৈলেন রায়। পরিবার তবে আজ সকালে পরিবারের লোকজন তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন।প্রাণে বাঁচলেও বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন। এবং শৈলেন রায়ের সঙ্গে অপর এক ব্যক্তি তরুণ রায় তার কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না এবং তাঁদের সঙ্গে কোন যোগাযোগ করা যাচ্ছে না বলে পরিবার সূত্রে খবর। তরুণ রায়ের বাড়ি ময়নাগুড়ি ব্লকের মাধবডাঙ্গা ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের বিন্নাবাড়ি গ্রামে। তাঁরা দুজনেই গত বৃহস্পতিবার তামিলনাড়ুর উদ্দেশে বাড়ি থেকে রওনা হয়েছিলেন কাজের জন্য।