বাক্স থেকে মাছ বেরিয়ে যাবার পরেই সেই থার্মোকল স্থান পায় পাস দিয়ে বয়ে চলা করলা নদীর পারে। তারপর ওই বক্স পুজিয়ে দেওয়া হয় নদীর পাড়ে। এই বিষয়ে জলপাইগুড়ির সমাজকর্মী নবেন্দু মল্লিক বলেন, এটি মারাত্মক ক্ষতি করছে শহরের প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্যের যখন শহর জলপাইগুড়ি ভোরের সকাল কুয়াশায় ভরা থাকবে শীতেকালে সেই সময় কালো ধোঁয়ায় শহর ভরে রয়েছে এই বিষয়ে পৌরসভার কোন হেলদোল নেই।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে ভিনটেজ কার র্যালি, পৌঁছল কলকাতা থেকে ডুয়ার্সে
যে মাছের বাক্স আসে থার্মোকলে সেগুলি কলকাতা অথবা হাওড়া দিকে রিসাইকেলিং হয় সেই রিসাইকেলিং যন্ত্রাংশ বসাতে হবে জলপাইগুড়ি দিনবাজারের মাছ ব্যবসায়ীদের স্বার্থে পৌরসভার। না হলে জলপাইগুড়ি ঐতিহ্যবাহী করলা নদী বাস্তু তন্ত্র নষ্টের পথে চলে যাবে। অপরদিকে জলপাইগুড়ি সায়েন্স এন্ড নেচার ক্লাবের সম্পাদক গৌতম ঘোষ জানান, এই কালো বিষাক্ত ধোয়া থেকে টি বি, ক্যান্সার সহ ফুসফুসের নানারোগ সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিনিয়ত, এটি বন্ধ হওয়া জরুরি।
Surajit Dey