অপরদিকে পাহাড়ে ব্যাপক বৃষ্টিপাতের কারণে সমতলের নদী গুলির জলস্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতিনিয়ত। শনিবার জলপাইগুড়ি জেলার জলঢাকা নদীর এন এইচ ৩১ নম্বর থেকে মাথাভাঙ্গা পর্যন্ত বিস্তৃত সংরক্ষিত এলাকায় হলুদ বিপদ সংকেত জারি করেছে জলপাইগুড়িতে অবস্থিত সেন্ট্রাল ফ্লাড কন্ট্রোল রুম।
আরও পড়ুন: সিকিমে আটকে পড়া পর্যটকদের ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু! উদ্ধার শতাধিক যাত্রী
advertisement
শনিবার সকাল ৮.২০ মিনিটে জলঢাকা নদীর সংরক্ষিত এলাকায় হলুদ বিপদ সংকেত জারি করার পাশাপাশি শুক্রবার তিস্তায় হলুদ সর্তকতা জারি থাকলেও শনিবার দুপুর পর্যন্ত কেউই সেই সতর্কতা মানছে না বলে জলপাইগুড়ির সেন্ট্রাল ফ্লাড কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: শিলিগুড়িতে প্রথমবার চালু হল এই বিশেষ ক্যাফে! এর বিশেষত্ব জানলে অবাক হবেন
প্রসঙ্গতয়, লাগাতার বর্ষণে ধসে বিদ্ধস্ত নর্থ সিকিমের লাচেন, লাচুং, ইয়ুমথাংয়ে আটকে পড়া আড়াই হাজার পর্যটককে ধাপে ধাপে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করলো সিকিম প্রশাসন। মুখ্যমন্ত্রী প্রেমসিং লামার নির্দেশে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই। বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন এবং সেনাবাহিনীর জওয়ানেরাও হাত লাগিয়েছে উদ্ধারকার্যে।
প্রথম দফায় শতাধিক পর্যটককে গ্যাংটকে নামিয়ে আনা হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে আজ বিকেলের মধ্যে তা সম্পন্ন হবে। হড়পা বান এবং ধসের জেরে উল্টে গিয়েছে একাধিক সংযোগকারী সেতু। ঝুঁকি নিয়েই চলছে পারাপার। নতুন করে ধস নামায় আজ নর্থ সিকিমের পাশাপাশি ছাঙ্গু লেকেও পর্যটকদের পারমিট দেওয়া হচ্ছে না।
সুরজিৎ দে