এই আগে বস্তি থেকে অনেকটাই দূরে ছিল নদী। কিন্তু ভাঙ্গনের জেরে এখন বস্তির একদম কাছে এসে গিয়েছে।ইতিমধ্যেই বিঘার পর বিঘা চাষের জমি গিলে খেয়েছে। গতবছর বর্ষার মরশুমে তিনটি বাড়ি তলিয়ে যায় ভাঙ্গনে।এইবছরও একটি বাড়ি ভাঙনের গ্রাসে গিয়েছে। বাড়িছাড়া হয়ে বাসিন্দারা আশ্রয় নিয়েছেন গোয়ালঘরে।আবার অনেকেই অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন।স্থানীয় এলাকার মানুষ জানিয়েছে, প্রতিবছর মাঠ বাগান সহ একাধিক এলাকা নদীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কাজেও এবার লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা! কাজ না দিয়েই একাধিক প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ!
এই আংরাভাসা আগে এত কাছে ছিলনা। এখন তা অনেক সামনে এসে যাওয়ায় আমরা খুব সমস্যার মধ্যে পড়েছি।সমস্যা আরো বিপজ্জনক অবস্থা হয় বর্ষার মরশুমে। এই প্রসঙ্গে সেচ দফতরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিষয়টি দেখা হচ্ছে। উর্দ্ধতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। যদিও, স্থানীয়দের অভিযোগ, কিছুরই সুরাহা নেই। একই ভাবে ভাঙনে বিপর্যস্ত মানুষ।ভাঙ্গন রুখতে বাঁধের দবি তুলেছেন বাসিন্দারা। অভিযোগ এই বিষয়ে বহুবার স্থানীয় পঞ্চায়েত এবং ব্লক প্রশাসনের কাছে দরবার করা হয়েছে। কিন্তু সমস্যার সুরাহা হয়নি বলেই অভিযোগ।
গীতশ্রী মুখার্জি