২০১২ সালে আরও ১ জন শিক্ষক অন্য চাকরিতে যোগ দেওয়ায় শিক্ষক সংখ্যা কমে হয় ৩। ২০২০ সালে ১ জন শিক্ষকের মৃত্যুর পর সেই সংখ্যা কমে হয় ২। চলতি বছরের মার্চ মাসে ১ জন শিক্ষক অবসর গ্রহণ করায় শিক্ষক সংখ্যা গিয়ে ঠেকে ১ জনে। বর্তমানে সুদীপ গঙ্গোপাধ্যায় নামে ওই শিক্ষকই বিদ্যালয়টি চালাচ্ছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ব্লিচিং ছড়িয়ে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণ? বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কিন্তু আতঙ্ক বাড়াচ্ছে
এদিকে বছর বছর বিদ্যালয়ে পড়ুয়ার সংখ্যাও বাড়ছে। ২০২০ সালে বিদ্যালয়ে পড়ুয়ার সংখ্যা ছিল ২৬। ২০২১ সালে হয় ৩২। বর্তমানে বিদ্যালয়ে পড়ুয়ার সংখ্যা ৩৪ জন। বিদ্যালয়ের শিক্ষক সুদীপ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, 'একার পক্ষে বিদ্যালয় সামলাতে খুবই সমস্যা হচ্ছে। বিদ্যালয়ের ৯৯ শতাংশ পড়ুয়া তপসিলি উপজাতি সম্প্রদায় ভুক্ত। দ্রুত বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ প্রয়োজন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।'
আরও পড়ুন: ঘুমিয়ে ছিলেন মা-মেয়ে, কান ছিঁড়ে নিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা! রক্তাক্ত কাণ্ড মালদায়
ব্লক শিক্ষা বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে। শিক্ষক আসলেই ওই বিদ্যালয়ে দেওয়া হবে। তবে যত দিন এই স্কুলে শিক্ষক না বাড়ছে ততদিন এইভাবেই পড়াশুনা করতে হবে ছাত্রছাত্রীদের। এতে ছাত্রছাত্রীদেরও ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার দিকে।পাশাপাশি সমস্যায় পড়েছেন স্কুলের এক মাত্র শিক্ষক সুদীপ গঙ্গোপাধ্যায়ও।
সুরজিৎ দে