একই সাথে তারা দাবী জানিয়েছেন রাজ্য সরকারের বঙ্গলক্ষ্মী লটারি পুনরায় চালু করা হোক। যাতে তারা তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারে।লটারি বিক্রেতা রতন দে, শান্তশ্রী রায় সহ অন্যান্যরা বলেন আগে আমাদের বিক্রিত টিকিটে ( ৫ সিরিজের খেলায়) কেউ যদি ৬০০/- পুরস্কার পেতো তবে আমরা পেতাম ৫০/- সোমবার ১০.১০.২২ তারিখ থেকে সেই টাকার পরিমান কমিয়ে অর্ধেক ২৫/- করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: জাগ্রত কালী মূর্তি চুরি করে পালায় চোর! মায়ের কৃপায় ঘটল অবাক ঘটনা! জানুন
এছাড়া আমরা খেলা শুরুর আগে যেইসব অবিকৃত টিকিট ফেরত দিতাম দেখা যাচ্ছে সমস্ত বড় প্রাইজ সেইসব টিকিটেই হচ্ছে। ফলে টিকিট বিক্রির পরিমাণ কমে গেছে। তাই আমরা আজ থেকে লটারি বিক্রি বন্ধ করে দিলাম। যদি পরিস্থিতি না বদলায় অবে আমরা এই লটারি আর বিক্রি করবো না। আমরা চাই রাজ্য সরকারের বঙ্গলক্ষ্মী লটারি পুনরায় চালু করা হোক। যাতে আমরা সেই লটারি বিক্রি করে আমাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারি।দীর্ঘদিনের পুরোনো লটারি ডিলার উত্তম মুখার্জী বলেন লটারি টিকিটের ক্ষেত্রে বিক্রেতাই আসল ভূমিকা পালন করে। আর ভাউচার কমিশন অর্ধেক করে দেওয়ার ফলে নিশ্চিত ভাবে সমস্যায় পড়বে বিক্রেতারা।
সুরজিৎ দে