পড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা করতে ভালবাসেন তিনি। ফলাফল প্রকাশ হতেই অঙ্কুরের বাড়িতে ভিড় জমিয়েছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক সহ স্থানীয়রা। অঙ্কুর আগামী দিনে ডাক্তার হতে চায়। অঙ্কুরের বাবা রবিকান্ত রায় ধূপগুড়ি পৌরসভার চতুর্থ শ্রেণীর কর্মী। মা ভারতী রায় গৃহবধূ। ছেলের সাফল্যে আনন্দে আত্মহারা পরিবারের সদস্যরা।
আরও দেখুন
advertisement
দিনে কোনো বাধা ধরা নিয়মে পড়াশুনা না করলেও যখনই প্রয়োজন করতেন তখনই পড়াশুনো নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন৷ দিন-রাত, সকাল-সন্ধ্যা পড়া নিয়ে থাকতেন। তাঁর পরিবার সুত্রে খবর তিনি এন ডি এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। অঙ্কুর রায়ের বাবা রবিকান্ত রায় জানান, ছেলে ছোট থেকেই পড়াশুনায় মেধাবী। ছেলের সাফল্য খুবই খুশি। ছেলেকে ভবিষ্যতে চিকিৎসক হিসেবে দেখতে চান পরিবারের লোকজনও। ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছে অঙ্কুর রায় বলেন যে তাঁর এই ভাল রেজাল্ট আরও থাকে পড়াশোনায় আগ্রহী করে দেবে। তাঁর ইচ্ছে ভবিষ্যতে ডাক্তার হওয়ার।
Surajit Dey





