আরও পড়ুন: স্বাধীনতার পর থেকে পথ চলাটা সীমান্তের এই এলাকার মানুষের কাছে যেন নরক যন্ত্রণা
পরিবেশ রক্ষার ভাবনার পাশাপাশি এক অন্য রকম দৃষ্টান্ত স্থাপনের উদ্দেশ্যেই ফলের বীজ দিয়ে মণ্ডপ তৈরি করা হচ্ছে। বালুরঘাটের এক ডেকোরেটরের দায়িত্বে এই মন্ডপ তৈরি করা হচ্ছে। মেদিনীপুরের শিল্পীদের হাতে আছে মণ্ডপ সজ্জার দায়িত্ব। সেই সঙ্গে থাকবে দর্শনার্থীদের জন্য মালবাজারের স্থানীয় শিল্পীদের আকর্ষণীয় আলোকসজ্জা। এছাড়াও সুসজ্জিত প্রতিমা শিলিগুড়ির কুমারটুলি থেকে নিয়ে আসা হবে। প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা বাজেট রয়েছে জলপাইগুড়ির এই বিখ্যাত পুজোর।
advertisement
পুজোর দিনগুলোতে প্রতিমা দর্শনে মণ্ডপে প্রবেশ করতে দর্শনার্থীদের যাতে কোনওরকম অসুবিধা না হয় তার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে স্বেচ্ছাসেবকও থাকবে। তবে এই পুজোর আরও এক আকর্ষণ, বহু প্রচলিত এক রীতি। বিজয়া দশমীর দিন পুজোর পরে মা দুর্গাকে পান্তা-বোয়াল ভোগ দেওয়া হয় এখানে। যেই ভোগ পরবর্তীতে ভক্তদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। ক্লাবের সদস্য বিশ্বদীপ মজুমদার জানান, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে পঞ্চমীর দিন এই পুজোর উদ্বোধন করা হবে। ময়নাগুড়ির যত পুজো আছে তার মধ্যে এই পুজো নিয়ে প্রতি বছর ময়নাগুড়িবাসীদের মধ্যে চর্চা হয়। এই চর্চায় যাতে কোনও খামতি না হয় তাই ব্যস্ততা চরমে। প্রতি বছরের মতো এবছরও ময়নাগুড়ি ইয়ুথ ক্লাবের সর্বজনীন দুর্গা পুজো দর্শনাথীদের নজর কাড়বে বলে আশাবাদী উদ্যোক্তরা
সুরজিৎ দে