নিমেষেই বিঘার পর বিঘা জমির লঙ্কা গাছ ঝড়ো হাওয়া এবং শিলের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। শুধুই যে স্বপন বাবু তা নয়, তিস্তা পাড়ে কম বেশী প্রায় পনেরো বিঘা জমির ফসল সহ লঙ্কা গাছ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। শুক্রবার সকালে নিজের ক্ষতিগ্রস্ত লঙ্কা ক্ষেতে দাঁড়িয়ে কৃষক স্বপন সরকার জানান, এবারে রোগ পোকার হাত থেকে গাছ বাঁচাতে মালচিং পদ্ধতিতে লঙ্কা চাষ করেছিলাম।সব ঠিকই চলছিল, বুধবারের ঝড় শিলা বৃষ্টিতে যা ক্ষতি হয়েছে তাতে কতটা কি লাভ হবে তাতে প্রশ্ন চিহ্ন থেকেই যাচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: সাদা বরফে ঢাকল মেদিনীপুর! বৃষ্টির শুরুতেই চমৎকার!
হঠাৎ এই ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ায় লঙ্কার দাম খানিক চড়া হবে এমনটাই আশঙ্কা কৃষকদের। প্রসঙ্গত, বর্ষাকালে বারংবার বৃষ্টির জন্য এমনিতেই লঙ্কা সহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় কৃষকদের। তাই বর্ষা না পড়তে গ্রীষ্মের মধ্যেই লঙ্কার দাম বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মানুষেরও অসুবিধা হবে।
সুরজিৎ দে