কিন্তু এখন এটি ভারতবর্ষের খাদ্য তালিকায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে গিয়েছে। এই ফুলকপি তথা ব্রকোলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য খুব উপকারী। এ ছাড়াও এর বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। যেমন ব্রকোলিতে ভিটামিন সি, ক্যারোটিন ও ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি আছে। এছাড়াও রয়েছে অন্যান্য খাদ্য উপাদান।
ব্রকোলির চাষাবাদ খুব কম সময়ের মধ্যেই সম্ভব। মাত্র ৩ থেকে সাড়ে ৪ মাসের মধ্যে সবজিটি খাদ্যোপযোগী হয়। ব্রোকলির কাণ্ডের শাঁস খুব নরম হয় বলে সেটিও সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। ২ থেকে ৩ সপ্তাহ হলেই তা খাওয়ার উপযোগী হয়। জলপাইগুড়ির সারদাপল্লী এলাকায় বিঘার পর বিঘা ক্ষেতে এই ব্রকোলি চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে চাষিরা।
advertisement
আরও পড়ুন : গরম জল না কি ঠান্ডা, শীতকালে চুলের জন্য কোনটা ব্যবহার করা ভাল
একদিকে সাদা ফুলকপির চাষ হচ্ছে তো অন্যদিকে সবুজ ব্রকোলি চাষ হচ্ছে। তেমনই এক চাষি জানান, " আমি তিন বিঘা জমিতে ব্রকোলি চাষ করছি। তেমনভাবে খরচ নেই। শুধু কালোবাজারির কারণে রাসায়নিক সারের দাম একটু বেশি। অনেকেই আমাদের জমি থেকে এসে কিনে নিয়ে যায়। প্রতিটি ব্রকোলি ১৫ টাকা থেকে ১২ টাকা দরে বিক্রয় হয়। এই চাষের জৈব সারের পরিমাণটাই বেশি দরকার । আমাদের সারদা পল্লীর ব্রকোলি শহর জলপাইগুড়িতে চাহিদা বেশি। স্বাদেও অন্যরকম।"