রাস্তার ওপর তাঁরা টায়ার জ্বালিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বনধের সমর্থনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। এরপরই ঘটনাস্থলে আসে শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশের বিশাল বাহিনী। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায় সহ অন্যান্য অবরোধকারী বনধ সমর্থককে গ্রেফতার করে। এদিন ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকায় আংশিক বনধ ছিল। সকাল থেকেই শহরে যান চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও বিজেপি নেতা, কর্মী এবং সমর্থকরা রীতিমত রাস্তায় শুয়ে বনধ সার্থক করার দাবি রাখেন। ছাপ্পা ভোটের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলে তাঁরা রাস্তায় শুয়ে পড়েন। পুলিশ তাঁদের তুলে নিয়ে গেলেও গাড়ি থেকেও সমর্থকদের বচসা করতে দেখা যায়।
advertisement
উল্লেখ্য, রবিবার ছিল জলপাইগুড়ি জেলার জলপাইগুড়ি, মালবাজার ও ময়নাগুড়ির পুরভোট। এছাড়াও কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার জেলার কিছু পুরসভার ভোট ছিল। এই পুরভোটে শাসকদলের বিরুদ্ধে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ আসে। এছাড়াও বিক্ষিপ্ত অশান্তিতে ছেয়ে যায় জেলাগুলি। এর মাঝেই ভোটে অশান্তি এবং একতরফা ভোটের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলে ১২ ঘণ্টা বাংলা বন্ধের ডাক দেয় ভারতীয় জনতা পার্টি। তবে এদিন শহরের চিত্র একেবারেই স্বাভাবিক দেখা যায়।