সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে চা বাগান কর্তৃপক্ষ বাগান বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে সোমবার রাতেই বামনডাঙ্গা ছেড়ে চলে যান। তবে এইভাবে আচমকা বাগান বন্ধ করে মালিকপক্ষ চলে যাওয়ায় ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে শ্রমিকদের মধ্যে। দ্রুত বাগান খোলার দাবিতেও সরব হন তাঁরা। এই প্রথম নয় এর আগেও বামনডাঙ্গা চা বাগানটি দীর্ঘ কয়েক বছর বন্ধ ছিল। খোলার পর কয়েক বছর কেটে গিয়েছে। সেই ভাবে তেমন কোন বড় সমস্যা সেখানে ছিল না বলেই জানা গেছে।
advertisement
এরপর ও ফের নতুন করে দূর্যোগ নেমে আসায় উদ্বিগ্ন সেখানকার শ্রমিকরা। তবে শীতের এই সুখা মরসুমে বাগান বন্ধ করে দেওয়ার একটা প্রবণতা এর আগেও মালিকপক্ষ দেখা গিয়েছিল বিভিন্ন জায়গায়। বামনডাঙ্গা সেই প্রবণতারই শিকার কিনা প্রশ্ন উঠেছে তা নিয়ে। তবে সেখানকার মালিকপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য শ্রমিকদেরই দায়ী করেছে। চা-বাগানের কাজ কর্মে শ্রমিকদের অকারণ হস্তক্ষেপ, কর্মসংস্কৃতির অভাব সহ মোট ৯ টি কারনকে তুলে ধরা হয়েছে বাগান বন্ধের নোটিশে।
=
চা বাগান সূত্রে খবর, লক আউটের সিদ্ধান্ত গ্রহন ছাড়া আমাদের আর কোন বিকল্প ছিল না। সেখানকার তৃণমূল চা বাগান শ্রমিক ইউনিয়নের দাবি শ্রমিকদের নিয়ে যদি কোন সমস্যা থাকতো তবে তো সেক্ষেত্রে পরিচালকরা ইউনিয়নের সঙ্গে কথা বলতেন। সেসব তো কিছুই হয়নি। আমাদের দাবি দ্রুত বাগান খুলতে হবে।
SUROJIT DEY