ওইদিন তারা ছুটিতে বাড়ি আসছিলেন মোট ১৫ জন। ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ বাঁচিয়ে কোনওরকমে সকলে ফিরতে পারলেও সাগর ও তরুণের যে আর বাড়ি ফেরা হবে না,তা কে বা জানত। শনিবার সকালে সাগর খেড়িয়া ও তরুণ রায়ের মৃত্যুর খবর আসতেই শোকের ছায়া নেমে এসেছে নাগরাকাটা ও ময়নাগুড়িতে।
আরও পড়ুন: অলৌকিক…? ‘মৃত’ ছেলেই গিটার হাতে ফিরল বাড়ি! এমনও সম্ভব? ‘গল্প’ শুনলে চমকে যাবেন
advertisement
এরপর জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা ও মৃত দুই শ্রমিকের পরিবারের সদস্যরা দেহ আনতে যায়। মঙ্গলবার সকালে অ্যাম্বুলেন্সে দু’জনের কফিনবন্দি দেহ এসে পৌঁছয় জলপাইগুড়িতে।
নাগরাকাটাতে এসে পৌঁছয় সাগরের নিথর দেহ এবং ময়নাগুড়ি ব্লকের মাধবডাঙ্গা এলাকায় এসে পৌঁছয় তরুণ রায়ের নিথর দেহ। শেষবারের মতো গ্রামের ছেলেকে দেখতে শশ্মানের কাছে ভিড় করে গ্রামবাসীরা। ছেলের মৃত্যু সংবাদ শোনার পর থেকেই শোকে পাথর মৃত তরুণের মা সুমিত্রা রায়।
সুরজিৎ দে