আরও পড়ুন: বাইপাসের ধারে অস্থায়ী পার্টি অফিস হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেসের
তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে যে যুক্তিক্রম আছে, তা স্পষ্ট ও পরিষ্কার। যদি দেখা যায় বাইরের কোনও শক্তি রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ত্বের বিষয়টিকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিতে চলেছে, তা হলেই নতুন করে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের প্রশ্ন আসে। সেই শত্রুদের ধ্বংস করতে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করা হতে পারে। রাশিয়ার এই পরমাণু অস্ত্রের প্রস্তুতি নতুন করে শুরু হয়েছে, এমন নয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি, রাশিয়া যখন প্রাথমিক ভাবে ইউক্রেন আক্রমণ করে, তার পরের দিনই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন সেনার পরমাণু অস্ত্রের দফতরকে হাই এলার্টে থাকতে বলেন। বলেন, যে কোনও সময় পরিস্থিতি এমন অবস্থায় পৌঁছতে পারে যে প্রয়োজন হতে পারে পরমাণু অস্ত্রের।
advertisement
আরও পড়ুন: বিয়েতে না হবু শ্বশুরের, গঙ্গায় ঝাঁপ দিতে বিদ্যাসাগর সেতুতে যুবক, টানটান নাটক
তবে সোমবার দিমিত্রি পেসকভের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইউক্রেন অপারেশনের কোনও বিষয়ের সঙ্গে পরমাণু অস্ত্র প্রয়োগের বিষয়টি নাও জড়িয়ে থাকতে পারে। মানে সে ক্ষেত্রে অস্ত্র প্রয়োগের প্রয়োজন নাও হতে পারে। তবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বক্তব্য নিয়ে বিস্তর ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আমেরিকা। আমেরিকার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসাবে পুতিনের থাকার কোনও অধিকার নেই। সেই মন্তব্য নিয়েই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দিমিত্রি পেসকভ। তিনি বলেছেন, এই মন্তব্য যথেষ্ট উদ্বেগের। আমরা এই বক্তব্যের দিকে নজর রাখব, পরবর্তী পদক্ষেপ এর পরেই স্থির করা হবে।