বৃহস্পতিবার রাশিয়ার টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সেরগেই লাভরভ বলেছেন, ‘‘চিন এবং ভারত প্রাচীন সভ্যতা৷ তাদেরকে বলা, ‘নয় এটা বন্ধ করুন, তা নাহলে কর চাপাব’ এভাবে কাজ করা যায় না৷ আর বর্তমানে নয়াদিল্লি এবং ওয়াশিংটন এবং বেজিং ও ওয়াশিংটনের মধ্যে যে কথাবার্তা হচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে, আমেরিকাও খুব ভালভাবেই সেটা বুঝছে৷’’
advertisement
রাশিয়ার কাছ থেকে খনিজ তেল কেনাকে কারণ দেখিয়ে ভারতীয় দ্রব্যের উপরে ২৫ শতাংশ কর চাপিয়েছিলেন ট্রাম্প৷ দাবি করেছিল, এই ভাবে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে টাকা জোগাচ্ছে ভারত৷ যদিও এরপরে ধীরে ধীরে দু’দেশের মধ্যে বরফ গলছে বলে মনে করা হচ্ছে৷
একটানা টানাপড়েনের পরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তার প্রশাসন ট্যারিফ নিয়ে অবশেষে সুর নরম করেছে৷ সম্প্রতি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের সাথে এক যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, ‘‘আমি ভারতের খুব কাছের, আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর খুব কাছে৷ আমি তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছি৷’’