জানা গিয়েছে, ইউরোপে বেশ কয়েকজন ব্যক্তি প্যারট ফিভারে আকান্ত। প্রাথমিকভাবে ২০২৩ সালে শনাক্ত করা হয়েছিল সিটাকোসিস বা প্যারট ফিভার। এই রোগে আক্রান্ত হয়ে সেইসময় পাঁচজন ব্যক্তির মৃত্যুর খবরও পাওয়া গিয়েছিল । পাখি থেকেই ছড়াচ্ছে এই রোগ।
আরও পড়ুন: পেটে জমে থাকা সমস্ত ‘ময়লা’ বেরিয়ে আসবে! এক সপ্তাহ খান এই ৫ ফল, কোষ্ঠকাঠিন্য ধারে কাছে ঘেঁষবে না
advertisement
ক্ল্যামিডিয়া পরিবারের পাখিদের থেকে ছড়াতে পারে এই রোগ। হাঁস, মুরগী থেকে শুরু করে টিয়া পাখি-সহ একাধিক পাখি থেকে মানুষের দেহে প্রবেশ করতে এই রোগের জীবাণু। পাখিদের মধ্যে অনেক সময় কোনও লক্ষণই দেখা যায় না। কিন্তু তাদের শ্বাস প্রশ্বাস, মল থেকে ছড়িয়ে যায় প্যারট ফিভার।
ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন অনুসারে, সংক্রামিত পাখির নিঃসরণে দূষিত ধূলিকণা শ্বাসের মাধ্যমে মানুষের দেহে প্রবেশ করে। সচরাচর এইভাবেই প্যারট ফিভারে আক্রান্ত হয় মানুষ। উপরন্তু, পাখি দ্বারা কামড় দিলে বা পাখির ঠোঁট এবং ব্যক্তির মুখের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে ব্যক্তি অসুস্থ হতে পারে। সংক্রমিত পশু খাওয়ার মাধ্যমে রোগ ছড়ায় না।