সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে থ্রি ডি প্রিন্টেড বায়োমেটিরিয়াল পদ্ধতিতে কার্টিলেজ প্রতিস্থাপনের জন্য তৈরি করা হয় ‘নাসিকা’৷ তার পর তা প্রতিস্থাপন করা হয় মহিলার বাহুতে৷ তাঁর কপালের একাংশ থেকে ত্বক বা চামড়া নিয়ে স্কিন গ্রাফ্টিং করা হয় প্রতিস্থাপিত নাকে৷ দু’ মাস ধরে বাহুতেই বেড়ে ওঠে নাক৷ তার পর তা ফের প্রতিস্থাপিত হয় নির্দিষ্ট স্থানে৷
advertisement
আরও পড়ুন : লটারিতে পেয়েছেন ৮২ কোটি! খরচ করার জন্য মনের মতো স্ত্রী খুঁজছেন যুবক
আরও পড়ুন : নেপালের খুম্বু হিমবাহের দুর্গম জনহীন ‘ভূতুড়ে গলি’-তে লেন্সবন্দি দুর্লভ তুষারচিতা, বাজিমাত তরুণী আলোকচিত্রীর
তাঁর বাহুতে বেড়ে ওঠা নাকের ছবি ফেসবুকে শেয়ার করা হয়েছিল তুলো ইউনিভার্সিটি হসপিটালের তরফে৷ তার পর জানানো হয় যে ওই নাক দ্বিতীয় বার প্রতিস্থাপিত হয়েছে নির্দিষ্ট জায়গায়৷ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন ‘‘আজ প্রতিস্থাপন সফল৷ বাহুতে প্রতিস্থাপনের পর দু মাস পর্যবেক্ষণ করে অবশেষে নির্দিষ্ট জায়গায় বসানো গিয়েছে নাক৷’’ রোগিণী সুস্থ আছেন এবং তাঁকে এখনও পর্যবেক্ষণে রাখা হবে বলে জানানো হয়েছে চিকিৎসকদের তরফে৷ সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে মাইক্রোসার্জিরির সাহায্যে ওই মহিলার বাহুর ব্লাড ভেসলের সঙ্গে তাঁর মুখের ব্লাড ভেসলের সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে৷