আরও পড়ুন- চোখ, মাড়ি, এমনকি পুরুষাঙ্গেও ট্যাটু! দেখুন সর্বাধিক ট্যাটুর গিনেস রেকর্ড জয়ীকে!
নিকোল ক্যান্সারের রোগী হওয়ার ভান করে ৪৩ লাখ টাকা সংগ্রহ করেন। ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, “মহিলা মানুষকে মিথ্যা বলেন যে তাঁর ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার হয়েছে এবং তারপর একটি ক্রাউডফান্ডিং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ৪৩ লাখ টাকা সংগ্রহ করেন। গো ফান্ড মি নামক এই প্ল্যাটফর্মে নিকোল এলকাব্বাস ভুয়ো পেজ তৈরি করে দাবি করেন যে তাঁর ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার হয়েছে যার চিকিত্সার জন্য তাঁকে স্পেনে যেতে হবে।”
advertisement
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ৭০০ মানুষ তাঁর চিকিৎসার জন্য অর্থ দান করেন। পরে, নিকোল এই সমস্ত টাকাই দেশ বেড়িয়ে, জুয়া খেলে এবং প্রচুর কেনাকাটা করে উড়িয়ে দেন। আদালতে তাঁর বিচার চলাকালীন নিকোল এলকাব্বাস জানান, তিনি ভেবেছিলেন যে তাঁর ক্যান্সার হয়েছে। তিনি আদালতকে আরও জানান যে তাঁর ৩টি অপারেশন ও ৬টি কেমোথেরাপিও হয়েছে।
আরও পড়ুন- কঠিনতম ধাঁধা! ১৩ সেকেন্ডের মধ্যে খুঁজতে হবে নীল চোখের শিয়াল, পারবেন কি আপনি?
ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফর্মে নিকোল লিখেছিলেন, তাঁর জীবন বাঁচানোর বিকল্প হিসাবে ক্যান্সারের ওষুধের জরুরি প্রয়োজন যা শুধুমাত্র স্পেনেই পাওয়া যেতে পারে। ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকারী কর্মকর্তারা হাসপাতালে নিকোল এলকাব্বাস নামে এমন কোনও মহিলাকেই খুঁজে পাননি, যিনি ওষুধের অর্ডার করেছেন বা কোনও চিকিত্সা করিয়েছেন। আদালতে দোষী প্রমাণিত হলে ২ বছর ৯ মাসের জেল হয় নিকোলের।