শুধুমাত্র যে নেপালিরাই মাউন্ট এভারেস্টকে জয় করতে পারে সেই মিথও ভেঙে দিয়েছেন কেনটন কুল। ৪৮ বছর বয়সে এই সাহস এবং ইচ্ছা অনেকেরই থাকে না। কেনটনের যখন মাত্র ২২ বছর বয়স, তখন রক ক্লাইম্বিং করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়েন তিনি। দুর্ঘটনার পরে চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন আর কখনই অন্যের সাহায্য ছাড়া তিনি হাঁটতে পারবেন না। কিন্তু কেনটন দমে যাওয়ার পাত্রই নন।
advertisement
আরও পড়ুন- ৪.৪৫ লক্ষ পাথ খোদাইয়ের কাজ চলছে, অযোধ্যায় কবে শুরু হবে মূল রাম মন্দির নির্মাণ?
একাধিক অস্ত্রোপচার এবং থেরাপির মাধ্যমে তিনি বছরের পর বছর চিকিৎসকদের ভবিষ্যদ্বাণীকে অস্বীকার করে গিয়েছেন এবং মাউন্ট এভারেস্টের শিখর ছুঁয়েছেন। অবশ্য এত কিছুর পরেও হাঁটুতে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা অনুভব করেন কেনটন।
সমস্ত শারীরিক ও মানসিক বাধা অতিক্রম করে, কেনটন কুল তাঁর স্বপ্নকে মরতে দেননি। ১৬ বার অসাধ্য সাধন করেছেন তিনি। ১৬ বার মাউন্ট এভারেস্ট আরোহণকারী প্রথম ব্রিটিশ হিসাবে নিজের একটি নতুন পরিচয় তৈরি করেছেন এই পর্বতপ্রেমী।
আরও পড়ুন- এবার বদলে যেতে চলেছে লখনউয়ের নাম? নতুন নাম নিয়ে যোগীর ট্যুইটে শুরু জোর জল্পনা!
বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে আরোহণের জন্য মে মাসকেই সেরা সময় এবং পছন্দের সময় হিসাবে বিবেচনা করা হয়। নেপাল সরকার চলমান মরসুমে এভারেস্ট আরোহণের জন্য ৩১৬ টি পারমিট জারি করেছে। কেনটন কুল হলেন প্রথম ব্রিটিশ গাইড যিনি একজন আরোহীকে বিশ্বের দ্বিতীয়-সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ K2-এর চূড়ায় নিয়ে যান।
