তাঁর এই সম্মানপ্রাপ্তির খবরে তিনি ভেসে গিয়েছেন উচ্ছ্বাস ও ধন্যবাদজ্ঞানের স্রোতে৷ সকল শুভার্থীকে অমৃতপাল ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাঁর ট্যুইটার হ্যান্ডলে৷ বলেছেন, ‘‘এটা তাঁদের জন্য যাঁরা সামনে এসে আমার মধ্যে সেবাপরায়ণতা জাগিয়ে তুলেছেন৷’’
আরও পড়ুন: বড়দিনে মোড়ক রাংতা-সহ 6 প্যাকেট চকোলেট খেয়ে রক্তবমি, জটিল অস্ত্রোপচারে নতুন জীবন পোষ্য সারমেয়র
অতিমারি আবহে ব্রিটেনবাসীর মুখে খাবার তুলে দিতে এখনও অবধি ভারতীয় মুদ্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয় করেছেন অমৃতপাল৷ পাশাপাশি বিভিন্ন ইভেন্ট, প্রদর্শনী, বক্তৃতা-সহ বিভিন্ন আয়োজনের দয়িত্বপালন করেছেন তিনি৷
advertisement
আরও পড়ুন: ধাক্কা দিয়ে ফেলে বালকের উপর দিয়েই রানির রক্ষীদের টহল! ভিডিও দেখে হতবাক নেটদুনিয়া
সংবাদসংস্থাকে অমৃতপাল জানিয়েছেন, তিনি যখন প্রথম ই-মেল পান এই বিরল সম্মানপ্রাপ্তির বিষয়ে, তিনি বিস্ময়ে বিশ্বাসই করতে চাননি! আরও জানিয়েছেন, রেস্তরাঁ তাঁর পারিবারিক ব্যবসা হলেও এই আচরণের মূল কথা হল মানবজাতির উদ্দেশে নিঃস্বার্থ সেবা৷ যে প্রজন্ম অতিমারি পরিস্থিতিতে আত্মত্যাগ করে ঝুঁকি নিয়েছেন, তাঁদের প্রতীক হয়ে তিনি এই পুরস্কার গ্রহণ করলেন বলে জানিয়েছেন অমৃতপাল৷
শুধু রেস্তরাঁই নয়৷ গত কয়েক বছর ধরে অমৃতপাল উদ্যোগী হয়েছেন ব্রিটিশ পঞ্জাবি মিউজিশিয়ানদের জন্য৷ ইউনাইটেড কিংডম পঞ্জাব হেরিটেজ অ্যাসোসিয়েশনের তরফে অমনদীপ মাদরা-ও অভিনন্দিত করেছেন অমৃতপালকে৷ মাদরার কথায়, অন্যান্য ব্যবসায়ীদের কাছে অমৃতপাল হলেন আদর্শ৷ কয়েক দশক ধরে তাঁর নিঃস্বার্থ সেবা এই সম্মান তাঁকে এনে দিয়েছে বলে মত মাদরার৷