ভূমিকম্পে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তুরস্কের শহর কাহরামানমারাস৷ এর পাশাপাশি আদিয়ামান, মালাটিয়া, দিয়ারবাকির শহরগুলিতেও ক্ষয়ক্ষতির ছবি সামনে এসেছে৷
পৃথিবীর ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চলগুলির মধ্যে অন্যতম তুরস্ক৷ গত একশো বছরে এই অঞ্চলে এটিই অন্যতম ভয়াবহ ভূমিকম্প বলে দাবি করা হচ্ছে৷ ১৯৯৯ সালে এই তুরস্কেই ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় ১৭ হাজার মানুষ প্রাণ হারান৷ তার মধ্যে ইস্তানবুলেই ১০০০ মানুষের মৃত্যু হয়৷ ২০২০ সালেও তুরস্কে দু'টি বড় ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়৷
advertisement
আরও পড়ুন: হাতুড়ের কীর্তি! রক্ত বেরোনো বন্ধ করতে কানে মারাত্মক এমসিল আঠা ঢেলে দিল হাতুড়ে
আরও পড়ুন: বালিশ দিয়ে মুখ চেপে গোপনাঙ্গে আঘাত, প্রেমিকের জন্য স্বামীকে মারল ৪৭ বছরের মহিলা
তুরস্ক, সিরিয়ার এই ভূমিকম্পকে গত একশো বছরের মধ্যে এই অঞ্চলের সবথেকে ভয়াবহতম বলে দাবি করা হচ্ছে৷ তার মধ্যে সর্বস্ব হারানো মানুষের সমস্যা বাড়িয়েছে প্রবল ঠান্ডা৷ খোলা আকাশের নীচে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা আর পেটে খিদে নিয়েই দিন গুজরান করতে হচ্ছে গৃহহীন হাজার হাজার মানুষকে৷
সীমান্তের কাছে তুরস্কের শহর গাজিয়ানটেপ প্রথম বার প্রবল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল৷ রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৮৷ এর ৯ ঘণ্টা পরে ফের দ্বিতীয়বার জোরাল কম্পন অনুভূত হয় ওই অঞ্চলে৷ দ্বিতীয়বার কম্পনের তীব্রতা ছিল ৭.৬৷ ক্ষত ভরতে না ভরতেই আবার আঘাত।