একইসঙ্গে বিদেশ মন্ত্রী মনে করেন পারস্পরিক শ্রদ্ধা (mutual respect), সংবেদনশীলতা এবং স্বার্থের কথা ভেবে ভারত এবং চিন দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে চলা এই পরিস্থিতির সমাধান করবে। প্রতিটি দেশের নিজস্ব স্বার্থ এবং অগ্রাধিকার আছে। উদীয়মান শক্তি (rising power) হিসেবে নিজেদের আকাঙ্ক্ষা আছে। কিন্তু একে অপরকে গায়ের জোরে টেনে সরিয়ে দেওয়া সঠিক পথ নয় জানিয়েছিলেন তিনি। ভারতের বিদেশ মন্ত্রীর এইবার তারপর উত্তর দিয়েছে বেজিং। ভারতের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ন জানিয়েছেন যেভাবে ভারতের বিদেশ মন্ত্রী দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতিতে জোর দিয়েছেন চিন তার প্রশংসা করে।
advertisement
চিন মনে করে একটা সীমান্ত সমস্যা কখনই দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতির ক্ষেত্রে বাধা হতে পারে না। ভারতের সঙ্গে মতবিরোধ থাকতে পারে। কিন্তু চিন কখনই ভারতকে নিজেদের শত্রু মনে করে না। এখন দেখার মৌখিকভাবে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেও কার্যক্ষেত্রে তার প্রয়োগ ঘটে কিনা। চিনকে পুরোপুরি বিশ্বাস করে ঠকতে চায় না ভারত।