কলকাতা শহরের পশ্চিম এবং হাওড়ার পূর্ব দিক। দুই জেলার মাঝ বরাবর বয়ে গেছে হুগলি নদী। এই নদীর উপর কলকাতা ও হাওড়া যোগাযোগকারী হাওড়া ব্রীজ। তার পাশাপাশি আরও তিনটি ব্রীজ নদীর উপর। হাওড়ার পাশপাশি সরাসরি কলকাতায় পৌঁছতে এই সমস্ত ব্রীজ ব্যবহার করে দুই দিকের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ। তবে দিন দিন এই ব্রীজের উপর বাড়ছে যানবাহনের চাপ।
advertisement
ব্যস্ততার দিক থেকে হাওড়ার ব্রীজের পর। ব্যস্ত ব্রীজ দ্বিতীয় সেতু। হুগলি নদীর উপর এই সেতু তৈরি হয়। রাজ্যে তখন ক্ষমতায় বাম শক্তি। একপ্রান্তে হাওড়ার শিবপুর এবং অপর প্রান্তে কলকাতার হেস্টিংস ব্রীজের দুই প্রান্ত। দুটি জেলাকে যুক্তকারি বিদ্যাসাগর সেতু যা দ্বিতীয় সেতু নামেও পরিচিত। ব্রীজ তৈরি হবার পর যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ এবং কম সময়ে সম্ভব হয় কলকাতায় পৌঁছন।
আরও পড়ুন: চোখের সামনেই রকমারি পদ! ঘরের কাছে হওয়া এই বিশেষ উৎসবের কথা কি জানেন
হাওড়া কলকাতা পৌঁছতে হুগলি নদীর উপর বর্তমানে মোট চারটি ব্রিজ বা সেতু রয়েছে। তার মধ্যেই অন্যতম হলো দ্বিতীয় সেতু বা বিদ্যাসাগর সেতু। এই সেতুর দৈর্ঘ্য প্রায় ৮২২ মিটার। প্রায় সমস্ত রকম যানবাহন যাতায়াতের উপযোগী এই ব্রীজ। ব্রীজের কেবল ও ভার বহন ক্ষমতা পরীক্ষা জন্য। শনিবার (২৯ শে এপ্রিল) রাত ১১.৫০ থেকে রবিবার(৩০ শে এপ্রিল) সকাল ৬ টা এবং রবিবার রাত ১১ থেকে সকাল ৫ টা পর্যন্ত প্রায় ছ ঘন্টা করে দুদিন যান চলাচল বন্ধ থাকবে।
রাকেশ মাইতি