নিম দর্জি, ইন্দার রাই,পালডেন শেরপা ও তাসি দাজু এরা প্রত্যেকেই পাহাড়ের বাসিন্দা। যাঁদের উপর ভর করে বহু পর্বত আরোহী এভারেস্ট জয় করেছে। তাঁদের প্রধান পেশা হল এভারেস্ট অভিযানে অভিযাত্রীদের রুট নির্ণয় করা। বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ জয় যাদের কাছে শুধুই সংখ্যামাত্র। কেউ ১২ বার, কেউ ওই ১১ আবার কেউ ১৪-১৫ বার এভারেস্ট চূড়ায় পা রেখেছেন।
advertisement
এভারেস্ট জয়ে হাওড়ার নাম বরাবরই এগিয়ে। হাওড়ার বেশ কয়েকজন এভারেস্টজয়ী রয়েছেন। তাঁদের মধ্য অন্যতম হল, দেবাশিস বিশ্বাস, মলয় মুখোপাধ্যায় ও মহিলা অভিযাত্রী ছন্দা গায়েন। তাঁদের হাত ধরেই পাহাড়ি শেরপাদের হাওড়ায় আসা নিয়মিত। বর্তমানে হাওড়া থেকে একাধিকবার আয়োজিত হয় অভিযান। অভিযানকে কেন্দ্র করে হাওড়ার সাধারণ মানুষের সঙ্গে শেরপাদের আত্মিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন : আটা ময়দা চিনি ঘিয়ের মিশেলে তৈরি বিহারের ঠেকুয়া এ বার বছরভর মিলবে বাংলার এই শহরেও
জুলাই তৃতীয় সপ্তাহে প্রায় কুড়ি জনের একটি দল এভারেস্ট অভিযান শুরু করতে চলেছে। সেই অভিযানকে কেন্দ্র করে, নিম দর্জি, ইন্দার রাই,পালডেন শেরপা ও তাসি দাজুদের আবার হাওড়ায় আসা। এ প্রসঙ্গে এভারেস্টজয়ী পর্বত আরোহী মলয় মুখোপাধ্যায় জানান, হাওড়ার সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে হাওড়া-সহ বিভিন্ন জেলার পর্বতারোহীরা এবং শেরপারা প্রতিবার অভিযানের আগে এসে হাজির হন। এখান থেকে মিলিত হয়ে এভারেস্টের উদ্দেশে রওনা দেন।