শুরুতে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত স্বীকৃতি পায় এই স্কুল। পরবর্তী সময়ে মাধ্যমিক। এই স্কুল প্রতিষ্ঠা থেকে ৫৩ বছর পড়িয়েছে। গ্রামে শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ন ভূমকা রয়েছে এই স্কুলের। কিন্তু বর্তমানে স্কুলে ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষা দানে সমস্যা, পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত এই স্কুলে রয়েছে শিক্ষক শিক্ষিকা মিলিয়ে চার জন পার্মানেন্ট ও দু’জন পার্টটাইম শিক্ষক। স্কুলে পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার ফলে, বাংলার শিক্ষক নিচ্ছেন বিজ্ঞান বিভাগের ক্লাস। প্রায়ই ক্লাস ফাঁকা যাওয়ার মত ঘটনা ঘটছে। এ বিষয়ে অভিভাবকরা স্কুলে পর্যাপ্ত শিক্ষকের দাবি জানিয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ৬৯ দিনে, ৩৯০০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে বর্ধমান শহরে এলেন জোজো! ইচ্ছে সেভেবেই পাড়ি দেবেন বিদেশে
শিক্ষকের অভাবে স্কুলে মাধ্যমিকের ক্লাস বন্ধ যাবার মত ঘটনা ঘটেছে। ছাত্র-ছাত্রীদের অভিযোগ স্কুলে লাইব্রেরী ও ল্যাবরেটরি নেই। এই সুবিধা থাকলে স্কুলে লেখা পড়ার মান আরও উন্নত হবে। বর্তমানে স্কুলে রয়েছে বাংলা, ওয়ার্ক এডুকেশন এবং অঙ্কের পার্মানেন্ট টিচার। বাকি সমস্ত শিক্ষক পোস্ট ফাঁকা। এ প্রসঙ্গে কাঁটাবেড়িয়া তরুণ সংঘ হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক জানান, ২০১৬ সাল থেকে এই সমস্যা।
আরও পড়ুন: ধুঁকছে মালদহ আইটি পার্ক! খারাপ যোগাযোগ ব্যবস্থা, সঠিক ভাবে হচ্ছে না কর্মসংস্থান
এই সমস্যার কথা জানানো হয়েছে এডিআই (ADI) অফিস, ডিআই (DI) অফিসেও জানানো হয়েছে। তিনি জানান, ছেলে মেয়েদের প্রকৃত শিক্ষাদানের জন্য প্রয়োজন শিক্ষক। পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার ফলে বেশ কিছু অভিভাবক ছেলে মেয়েকে অন্য স্কুলে ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। বর্তমানে ৬০৩ জন, ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পেলেও। শিক্ষক কম হলে সমস্যা আরও বাড়ছে।
রাকেশ মাইতি