বর্তমান সময়ে যোগাভ্যাসের প্রতি দারুণ আগ্রহ মানুষের। শারীরিক ও মানসিক সুস্থ থাকার পাশাপাশি যোগাভ্যাসের মধ্যে প্রতিযোগিতা এবং প্রতিষ্ঠিত হবার সুযোগ রয়েছে। সেই দিক গুরুত্ব দিয়ে যোগ-প্রশিক্ষণের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন গড়ে উঠেছে, সেইসঙ্গে সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলিতেও পঠন পাঠনের পাশাপাশি বিভিন্ন শিক্ষার সঙ্গে যোগ প্রশিক্ষণ জনপ্রিয় প্রায় সর্বত্র। অন্যদিকে সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আয়ুষ বিভাগে বিনামূল্যে যোগ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই দিক থেকে যোগের প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ দারুণ। এমন সময় গ্রামের পুকুর জলাশয়ে যোগ প্রদর্শন ভীষণভাবে আকৃষ্ট হচ্ছে আমজনতা।
advertisement
এ প্রসঙ্গে গোপাল আদক জানান, শৈশব থেকে যোগাভ্যাসের চর্চা ছিল। তবে ১৯৭৮ সালের বন্যায় সর্বত্র জলমগ্ন হয়ে যায়। সেই সময় জলের সাঁতার কাটতে কাটতে মনে হয় বেশিক্ষণ কীভাবে ভেসে থাকা যায়। সেই চেষ্টা করতে করতে তার পর জলে ভেসেই প্রাণায়াম এবং যোগা প্রদর্শন শিখে নেওয়ার পর্ব শুরু। সেই থেকে মানুষের সামনে জলে যোগ প্রদর্শন করা শুরু। এর মাধ্যমে জলাশয় নিয়ে সচেতনতা প্রসারের প্রবণতাও থাকে, যার মাধ্যমে জলাশয় পরিষ্কার থাকবে এবং একইসঙ্গে মানব শরীর সুস্থ থাকবে।