অন্যদিকে এক মহিলা রেল যাত্রী বলেন, ২০১৯ সাল থেকে বন্ধ রয়েছে এই টিকিট কাউন্টারটি। অথচ টিকিট কাউন্টার খোলার কোন উদ্যোগই গ্রহণ করছে না সংশ্লিষ্ট দফতর। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, টিকিট কেটে কর্মস্থলে সময় মত পৌঁছোতে বহু ক্ষেত্রে দৌড়ে গিয়ে তাদের ধরতে হয় লোকাল ট্রেন। ফলে অনেক সময় পড়ে গিয়ে ঘটে দুর্ঘটনা। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ইদানিং বাউড়িয়া স্টেশন থেকে খোয়া যাচ্ছে যাত্রীদের মোবাইল সহ একাধিক দামি জিনিস। অথচ স্টেশন চত্বরে বেশিরভাগ সময়েই দেখা যায় না রেল পুলিশদের।
advertisement
আরও পড়ুন: হাওড়ায় বাস দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকার চেক দেওয়া হল! জানুন
আরও পড়ুন: হার মানাতে পারেনি শারীরিক প্রতিবন্ধকতা! রিমোর লক্ষ্য নর্থ চ্যানেল
যদিও ডাউন প্লাটফর্ম লাগোয়া টিকিট কাউন্টারটি খোলার বিষয়ে বাউড়িয়া স্টেশনের সংশ্লিষ্ট স্টেশন মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে তার সঙ্গে দেখা পাওয়া যায়নি। কিন্তু দক্ষিণ পূর্ব রেলের বাউড়িয়া স্টেশনের মত একটা গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন যার একদিকে রয়েছে হুগলি নদী, রয়েছে দুটি বড় জুট মিল। যেখান থেকে নদী পেরিয়ে খুব সহজেই যাওয়া যায় দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। আর এক দিকে রয়েছে ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক সহ প্রায় ৫ টি হাই স্কুল। অথচ সেই গুরুত্বপূর্ণ রেল স্টেশনের টিকিট কাউন্টার বন্ধ রয়েছে টানা প্রায় ৩ বছর। রেল যাত্রীদের দাবি দ্রুত টিকিট কাউন্টারটি চালু করা হোক। এখন দেখার বিষয়, কবে নিত্য রেল যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে টিকিট কাউন্টারটি পুনরায় চালু করে রেল দফতর।
রাকেশ মাইতি