১৯৯৩ সালে ১৩ জনের মধ্যে শহিদ হয়েছিলেন হুগলির অসীম দাস। তাঁর বাড়ি সাহাগঞ্জের ঝাপপুকুর এলাকায়। ৩০ বছর আগে এরকমই এক ২১ জুলাইয়ের দিনে নিহত হয়েছিলেন অসীম। কলকাতার রাস্তায় সচিত্র পরিচয়পত্রের দাবিতে তৎকালীন কংগ্রেস আন্দোলন করেছিল।
আরও পড়ুন: ইডি-র ডাক গুরুত্বহীন, একুশের মঞ্চে এক সিদ্ধান্তে স্পষ্ট, সায়নীর পাশেই মমতা-অভিষেক
সেই আন্দোলনের নেতৃ ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বহু সমর্থক হাওড়া থেকে রাইটার্স বিল্ডিংয়ের উদ্দেশে অভিযান করেছিলেন। পুলিশের বাধায় পড়ে ও তাঁদের লক্ষ্য করে পুলিশ গুলি চালায়। মৃত্যু হয়েছিল অসীমের। তৎকালীন সময়ে শাসকদল ছিল বামফ্রন্ট সরকার। তাদের নির্দেশেই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছিল, সেই অভিজ্ঞতার কথা জানালেন তাঁরই ভাই শিবু দাস।
advertisement
আরও পড়ুন: মাথার পরে মাথা, তারপরেও মাথা! মমতার টানে জনসমুদ্র একুশের ধর্মতলায়…
প্রতি বছরের মতো এবারও হল একুশে জুলাই তৃণমূলের শহিদ দিবস। এদিন ১৩ জন শহিদকে সম্মান জানান দলের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শহিদ দিবসে ১৩ জন শহিদকে সম্মান জানাতে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয় তৃণমূলের তরফে।
রাহী হালদার