ব্যাঙ্কের একাংশ আধিকারিক এর দাবি এই টাকার গরমিল হয়েছে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের কারণেই। সেই মতন অভিযোগ দায়ের করা হয় রিষরা থানায়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই রিষড়া থানার পুলিশ অভিযুক্ত ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে গ্রেফতার করে। মঙ্গলবার তাকে শ্রীরামপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়। আদালত অভিযুক্ত ব্যাঙ্ক ম্যানেজার কে পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজতে দিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, বেশ কয়েক বছর ধরেই ব্যাঙ্ক ম্যানেজার ওই ব্যাঙ্কের দায়িত্বে ছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পথপুকুরদের বন্ধ্যাত্বকরণ নিয়ে উত্তেজনা তারকেশ্বরে
ম্যানেজারের আসল বাড়ি জানা যায় পূর্ব বর্ধমানে। স্থানীয়দের দাবি, বহু গরীব মানুষ নিজেদের রক্ত জল করা টাকার এক অংশ সঞ্চয় করে ওই ব্যাঙ্কে। সরকারি ব্যাঙ্ক বলে অনেক মানুষেরই ভরসা ওই ব্যাঙ্ক। কিন্তু যদি ব্যাঙ্ক ম্যানেজার এইরকম কাজ করে তাহলে কোন ভরসায় গরীব মানুষেরা টাকা জমাবে ব্যাঙ্কে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।
আরও পড়ুনঃ গঙ্গা ভাঙনের কবলে বৈদ্যবাটির কয়েকটি অঞ্চল, অবস্থা ভয়াবহ!
স্থানীয় এক বাসিন্দা তাপস সরকার বলেন, সরকারি ব্যাঙ্ক বলে তারা অনেকেই ব্যাঙ্কে টাকা রাখেন। এলাকার স্থানীয়দের একাংশ ব্যাঙ্কের লেখাপড়ার কাজের জন্য ভরসা করেন ব্যাঙ্কের কর্মীদের ওপর। ব্যাঙ্ক ম্যানেজার গোপনে যদি এইরকম কু কীর্তি করে থাকে তাহলে স্বভাবতই পড়াশোনা কম জানা মানুষগুলোর ভরসা নষ্ট হবে ব্যাঙ্কের প্রতি।
Rahi Haldar