হুগলি জেলার বিভিন্ন ঘরে ঘরে যদি মাশরুম চাষ হয় তাহলে রোজগারের দিশা দেখতে পায় সধারণ মানুষ। কারণ বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে মাশরুম বিক্রয় হচ্ছে বাজারে এছাড়াও বড় বড় সংস্থাগুলিও প্যাকেট বন্দি করে বিক্রয় করছে এই হাই প্রোটিন যুক্ত খাবার। যার ফলে চাষিরা ভাল রকম উপার্জনের হচ্ছে মাশরুম চাষে।
আরও পড়ুন: টেডি ডে-তে বিনিয়োগ করুন বিয়ার মার্কেটে, দেখে নিন লাভ করবেন কীভাবে!
advertisement
এই বিষয়ে তপন বাবু মাশরুম জানিয়েছেন,প্রথমে খড়গুলি ছোট ছোট করে কেটে ছ- সাত ঘন্টা ভিজাতে দিতে হয় তারপর তুলে বীজ দিতে হয়। প্রত্যেকটি চারটে থেকে পাঁচটা স্টেজ করে বীজগুলি ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আস্তে আস্তে সেগুলির দড়িতে ঝুলিয়ে দেয়া হয় তারপরই একমাস বাদে এই মাশরুম ফলনটি হয় । মাশরুম বড় হয়ে যাওয়ার পর প্যাকেট বন্দি করে বাজারে বিক্রি করি সেখান থেকে ভালো রকম রোজগার আসে। তিনি বলেন এত পরিমানের বিক্রয় হয় যে যোগান দেওয়ার সময় করে উঠতে পারি না। বেঙ্গাই পঞ্চায়েত তেকে মাশরুম চাষ প্রয়োজনে পুরো ব্যবস্থা বিনা ব্যয় করে দিয়েছে। মাশরুম চাষ করে লাভের অংশ দেখায় পঞ্চায়েতেকে সাধুবাদ জানিয়েছেন তপন বাবু।
আরও পড়ুন: রুপোর দাম পড়লেও সোনার দামে স্বস্তি নেই, জেনে নিন আজকের বাজারদর!
অন্যদিকে বেঙ্গাই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মেনকা মালিক জানান,অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের এই তপন মণ্ডল আগে থেকেই মাশরুম চাষ করতেন। যার ফলে যখন এই চাষ করার জন্য বড় উদ্যোগ নেয় তখন ১০০ দিনের কাজে মাধ্যমে তার মাশরুম চাষে ঘরটি বানিয়ে দেওয়া হয়।। এখন ভালোভাবেই মাশরুম চাষ করে রোজগারের পথ দেখছে তপন মণ্ডল।
Suvojit Ghosh